আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, স্বৈরাচার হাসিনা ফ্যাসিবাদ তৈরি করেছে। ১৪ থেকে ২৪ কোন নির্বাচনই সঠিক হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারি হেলাল। তিনি বলেন, দেশ নায়ক তারেক রহমান গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে সংগ্রাম করেছে। বিএনপি মানুষের কাছে যে ওয়াদা করে সেটি রক্ষা করে। তারই ধারাবাহিকতায় দেশ নায়ক তারেক রহমান আগামী দিনে কিভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করবেন তা তিনি ইতোমধ্যেই প্রকাশ করেছেন। কিছুদিন আগে সেই ৩১ দফা দেশের মানুষের কাছে উপস্থাপন করেছেন। এই ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে দেশের শান্তি হবে, উন্নয়ন হবে ও মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হবে।রবিবার (১৮ নভেম্বর) বিকালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি তেরখাদা উপজেলার আজগড়া ইউনিয়ন শাখার আয়োজনে শেখপুরা বাজার চত্ত্বরে দেশনায়ক তারেক রহমানের সাম্য ও মানবিক রাষ্ট্র বিনির্মানে সম্প্রীতির সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।হেলাল বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার যে পথে চলছে আমরা যদি সে পথে চলি তাহলে ঠিক হবে না। বিএনপি দলগতভাবে সঠিক লাইনে আছে। কারণ দেশের মানুষের যে আকাঙ্খা স্বাধীনতার যুদ্ধে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণার মধ্যে দিয়ে এ দেশটি স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীনতা যুদ্ধে মূল আকাঙ্খা ছিল গণতন্ত্র।তিনি আরও বলেন, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ৯ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করে এ দেশের মানুষকে সংসদীয় গণতন্ত্র দিয়েছে। দেশ নায়ক তারেক রহমান এই স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। বাংলাদেশের মানুষ নিজের ভোট নিজে দিয়ে পছন্দের মানুষকে জনপ্রতিনিধি ও সরকারের দায়িত্ব দিতে চায়।আজগড়া ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক শেখ ইউসুফ আলীর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এবং জাহাঙ্গীর লস্কারের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পি, সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আবু হোসেন বাবু, খান জুলফিকার আলী জুলু।প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক চৌধুরী ফখরুল ইসলাম বুলু। বিশেষ বক্তা ছিলেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব এফ এম হাবিবুর রহমান, সাবেক সভাপতি চৌধুরী কওসার আলী। অন্যান্যোর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির নেতা এ্যাড. মোমরেজুল ইসলাম, শেখ আব্দুর রশিদ, মনিরুজ্জামান মন্টু, মোল্যা এনামুল কবির, মোঃ জাবের মল্লিক, এনামুল হক সজল, আবুল বাশার, জেলা যুবদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক এবাদুল হক রুবায়েত, স্বেচ্চাসেবক দলের সাবেক সাধারন সম্পদক আতাউর রহমান রুনু, ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক গোলাম মোস্তফা তুহিন, উপজেলা বিএনপির নেতা মোল্যা মাহবুবুর রহমান, ইকরাম হোসেন জমাদ্দার, সরদার আব্দুল মান্নান, সাজ্জাদ হোসেন নান্টা, শরীফ নাইমুল হক, আবুল কালাম লস্কার, শেখ আজিজুর রহমান আজিবার, মিল্টন মুন্সী, আবুল হোসেন বাবু, এস কে নাসির আহমেদ, এমদাদুল শেখ, সাইফুল মোড়ল, খান গিয়াস, আবুল বাসার, মোবাশে^র আলম, স্বেচ্চাসেবক দল নেতা সোহাগ মুন্সী, শামীম আহমেদ রমিজ, জামাল বিশ্বাস, মহিলাদল নেত্রী কোহিনুর বেগম, ফাতেমা বেগম, ছাত্রদল নেতা সাব্বির আহমেদ টগর, মহিদুল ইসলাম, ইউনিয়ন বিএনপির নেতা লাজুক শেখ, মহিউদ্দিন রেজা, খায়রুল লিটন মোল্যা, ইলিয়াস, মোস্তফা, এসকেন, মোরাদ, কবির, মুকুল, দ্বীন জমাদ্দার, রেজোয়ান সহ জেলা, উপজেলা বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।