
গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চালাচ্ছে রাশিয়া। এরপর দেশটির উপর অসংখ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ পশ্চিমা দেশগুলো।নিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপে তেল বিক্রিতে সাময়িকভাবে কিছুটা হোঁচট খেলেও নতুন বাজার খুঁজে নেয় রাশিয়া। সমুদ্রপথে ভারত ও চীনের কাছে কম মূল্যে অপরিশোধিত তেল বিক্রি শুরু করে দেশটি।এতে রাশিয়ার তেল রফতানি আবারও চাঙ্গা হয়ে উঠে।গণমাধ্যমের খবরে এসেছে, সমুদ্রপথে বিগত আট মাসে রেকর্ড পরিমাণ অপরিশোধিত তেল বিক্রি করেছে রাশিয়া।searchব্লুমবার্গের প্রতিবেদনচীন-ভারতের সুবাদে সমুদ্রপথে সর্বোচ্চ তেল বিক্রির রেকর্ড রাশিয়ার!আন্তর্জাতিক ডেস্কআপডেট: ১৫২১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০২৩চীন-ভারতের সুবাদে সমুদ্রপথে সর্বোচ্চ তেল বিক্রির রেকর্ড রাশিয়ার!গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ চালাচ্ছে রাশিয়া। এরপর দেশটির উপর অসংখ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ পশ্চিমা দেশগুলো।এ খবর জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার, ব্লুমবার্গনিষেধাজ্ঞার ফলে ইউরোপে তেল বিক্রিতে সাময়িকভাবে কিছুটা হোঁচট খেলেও নতুন বাজার খুঁজে নেয় রাশিয়া। সমুদ্রপথে ভারত ও চীনের কাছে কম মূল্যে অপরিশোধিত তেল বিক্রি শুরু করে দেশটি।এতে রাশিয়ার তেল রফতানি আবারও চাঙ্গা হয়ে উঠে।গণমাধ্যমের খবরে এসেছে, সমুদ্রপথে বিগত আট মাসে রেকর্ড পরিমাণ অপরিশোধিত তেল বিক্রি করেছে রাশিয়া।২০২২ সালের এপ্রিল থেকে পরবর্তী আট মাসে এ রেকর্ড পরিমাণ অপরিশোধিত তেল বিক্রি করেছে পুতিনের দেশ। জাহাজ ট্র্যাকিং ডেটার ওপর ভিত্তি করে ব্লুমবার্গের বিশ্লেষণ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ১৩ জানুয়ারি শেষ হওয়া সপ্তাহে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেলের রফতানি সপ্তাহে ৩০ শতাংশ বেড়ে ৩.৮ মিলিয়ন ব্যারেলে দাঁড়িয়েছে। এতে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল বিক্রির আয় সপ্তাহে ৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।এশিয়ার সবচেয়ে বড় তেলের বাজার ভারত ও চীনে রফতানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এ রেকর্ড গড়তে সক্ষম হয়েছে রাশিয়া।প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ১৩ জানুয়ারি শেষ হওয়া সপ্তাহে এশিয়ার দিকে রাশিয়া মোট ২.৮২ মিলিয়ন ব্যারেল তেল রফতানি হয়েছে। এর মধ্যে চীন ৩৫ শতাংশ ও ভারত ২৭ শতাংশ তেল নিয়েছে।ব্লুমবার্গের তেল বিষয়ক বিশ্লেষক জুলিয়ান লি’র মতে, এশিয়ার মোট চালানের আরও ২০ শতাংশ অজানা গন্তব্যে চলে গেছে। তবে সেগুলোও শেষ পর্যন্ত চীন বা ভারতেই গিয়ে পৌঁছে।