এই সাইটটি ভিজিটের মাধ্যমে এই সাইটের সকল প্রাইভেসি শর্তসমূহ আপনি সমর্থন করছেন
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Reading: চোখ ওঠা নিয়ে ৫ ভুল ধারণা
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • বিনোদন
খুঁজুন
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > স্বাস্থ্য > চোখ ওঠা নিয়ে ৫ ভুল ধারণা
স্বাস্থ্য

চোখ ওঠা নিয়ে ৫ ভুল ধারণা

Last updated: ২০২২/১০/০৮ at ৪:১৮ অপরাহ্ণ
সিনিয়র এডিটর Published অক্টোবর ৮, ২০২২
Share
SHARE

দেশে এখন চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে গেছে। চোখ ওঠাকে কনজাংটিভাইটিস বা পিংক আই রোগ বলা হয়ে থাকে। চোখ ওঠার মূল কারণ হতে পারে ভাইরাসজনিত, ব্যাকটেরিয়া অথবা কখনো কখনো অ্যালার্জিজনিত।

এটি একটি স্পর্শকাতর ও ছোঁয়াচে রোগ। কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্ত রোগী যখন তার চোখে হাত দেয় তখন ভাইরাস তার হাতে লেগে থাকে। এর পর থেকে সেই হাত দিয়ে যা কিছুই ছোঁয়া হোক না কেন, সেখানে ভাইরাস চলে আসে। যেমন কারো সঙ্গে করমর্দন, টাকার আদান প্রদান, রিমোর্ট ব্যবহার, থালা বাটি, গ্লাস, বোতল, ব্যবহৃত তোয়ালে, বিছানার চাদর, বালিশ, এমনকি মুঠোফোন ইত্যাদি।

চোখ ওঠা রোগ নিয়ে বেশ কিছু ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে। এ প্রতিবেদনে ৫টি ভ্রান্ত ধারণা তুলে ধরা হলো।

ভুল ধারণা: চোখে হাত না দিলে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি নেই

সঠিক তথ্য: অপরিষ্কার হাত দিয়ে চোখ স্পর্শ করাটা এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার একটি উপায় মাত্র। এ ভাইরাসে দূষিত যেকোনো বস্তুর সংস্পর্শে আসলেও আপনার চোখ সংক্রামিত হতে পারে। যেমন চোখ ওঠা ব্যক্তির ব্যবহৃত মেকআপ, লোশন কিংবা চোখের ড্রপের মুখ। চোখ ওঠা রোগটি ভাইরাসজনিত হলে আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমেও ছড়াতে পারে।

ভুল ধারণা: চোখ ওঠা মানেই সংক্রামক এবং খুবই ছোঁয়াচে।

সঠিক তথ্য: চোখ ওঠা রোগের একাধিক ধরন রয়েছে এবং এর সবগুলোই সংক্রামক নয়। ব্যাকটেরিয়াজনিত কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা এবং ভাইরাসজনিত চোখ ওঠা রোগ হলো, খুব ছোঁয়াচে। অপরদিকে, অ্যালার্জিজনিত কনজাংটিভাইটিস সাধারণত ঋতুগত অ্যালার্জিযুক্ত লোকদের হয় এবং রাসায়নিকজনিত কনজাংটিভাইটিস ধোঁয়া কিংবা সুইমিং পুলের পানিতে ক্লোরিনের মতো পদার্থের সংস্পর্শে হয়।

ভুল ধারণা: চোখ ওঠলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।

সঠিক তথ্য: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চোখ ওঠা সমস্যার জন্য বিশেষ চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না এবং নিজ থেকেই ভালো হয়ে যায়। তবে কখনো কখনো জটিলতাও সৃষ্টি করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) পরামর্শ হলো, চোখে অতিরিক্ত ব্যথা, দৃষ্টি ঝাপসা কিংবা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

এ ছাড়া তিন সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ না হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সময়মতো চিকিৎসাসেবা না নিলে স্থায়ীভাবে দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি হতে পারে।

ভুল ধারণা: চোখ লাল হওয়া মানেই চোখ ওঠা রোগ

সঠিক তথ্য: লাল বা রক্তাক্ত চোখ কনজাংটিভাইটিস ছাড়াও অনেক কিছুর লক্ষণ হতে পারে। অ্যালার্জিজনিত সমস্যা বা শুষ্ক চোখের উপসর্গ হিসেবেও চোখের সাদা রঙ লাল হয়ে যেতে পারে। এমনকি চোখ লাল হওয়ার পেছনে আরো গুরুতর কারণ থাকতে পারে। এখানে চোখের ৩টি অবস্থা উল্লেখ করা হলো, তা উপেক্ষা করা উচিত নয়-

  • গ্লুকোমা: গ্লুকোমা চোখের এমন একটি রোগ, যাতে অপটিক স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গ্লুকোমার নানা ধরনের মধ্যে একটি হলো, অ্যাঙ্গেল-ক্লোজার গ্লুকোমা। এর ফলে চোখ লাল হয়ে যায় এবং দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়। এটি চোখের একটি গুরুতর অবস্থা, দ্রুত চিকিৎসা না করা হলে অন্ধত্ব হতে পারে।
  • স্ক্লেরাইটিস: এ রোগে চোখের সাদা ‘স্ক্লেরাল’ কিছু অংশ লাল ও উঁচু হয়ে যায়। গুরুতর পর্যায়ে এটিও অন্ধত্ব সৃষ্টি করতে পারে।
  • ইউভাইটিস: এ রোগের উপসর্গ হিসেবে চোখ ঘন ঘন লাল হয়ে যায়। সময়মতো চিকিৎসা না করলে অন্ধত্ব হতে পারে।

ভুল ধারণা: একবার চোখ উঠলে এ রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়

সঠিক তথ্য: চোখ ওঠা রোগে একবার আক্রান্ত হলে, ভবিষ্যতে ফের এ রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে না। সংক্রামক কনজাংটিভাইটিস সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস যেকোনো সময় আবারও আক্রান্ত করতে পারে। সংক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষার জন্য আপনি যা করতে পারেন তা হলো- চোখে হাত দেওয়া এড়িয়ে চলুন, প্রায় সময়ই সাবান বা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার রাখুন, তোয়ালে এবং মেকআপের মতো জিনিসগুলো অন্যের সঙ্গে শেয়ার করবেন না।

দ্বিতীয়বার চোখ ওঠা থেকে রক্ষা পাওয়ার সেরা উপায় হলো, যাদের এ রোগ হয়েছে তাদের সংস্পর্শ এড়ানো। মনে রাখবেন, চোখ ওঠা রোগটি সহজেই এক ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তিতে ছড়াতে পারে। তাই আক্রান্ত ব্যক্তির চোখের সংস্পর্শে আসা যেকোনো কিছুর সঙ্গে আপনার চোখের স্পর্শ এড়িয়ে চলুন।

তথ্যসূত্র: এভরিডে হেলথ

You Might Also Like

করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৬

করোনায় একদিনে ৩ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৯

চট্টগ্রামে করোনায় আরও দুজনের মৃত্যু

চট্টগ্রামে করোনায় আক্রান্ত হয়ে নারীর মৃত্যু

সিনিয়র এডিটর অক্টোবর ৮, ২০২২ অক্টোবর ৮, ২০২২
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

প্রকাশক ও সম্পাদক– আলি আবরার 

নিউজরুম – শেরে বাংলা রোড, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ–  ৮৮০২৪৭৮৮৪৫৩২৬

 protidinshebok@gmail.com, mail@protidinshebok.com

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

Developed by Proxima Infotech and Ali Abrar

Welcome Shebok Admin

SIgn in Protidin Shebok as an Administrator

Lost your password?