এই সাইটটি ভিজিটের মাধ্যমে এই সাইটের সকল প্রাইভেসি শর্তসমূহ আপনি সমর্থন করছেন
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Reading: ধুলাবালি থেকে হাঁপানি, কী করবেন?
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • বিনোদন
খুঁজুন
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > লাইফস্টাইল > ধুলাবালি থেকে হাঁপানি, কী করবেন?
লাইফস্টাইল

ধুলাবালি থেকে হাঁপানি, কী করবেন?

Last updated: ২০২২/০৩/০২ at ১২:৫২ পূর্বাহ্ণ
সিনিয়র এডিটর Published মার্চ ২, ২০২২
Share
SHARE

হাঁপানির অন্যতম কারণ ধুলাবালি। বসতঘরে জমে থাকা পুরনো ধুলাবালি ও ময়লা থেকে শিশুসহ সব বয়সি মানুষের সর্দি, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি হতে পারে।  আবার রাস্তাঘাটের ধুলাবালিও হাঁপানির কারণ।

সাধারণত রাস্তার যে ধুলা পাওয়া যায় তা অজৈব পদার্থ— তাতে হাঁচি, কাশি বা হাঁপানির কষ্ট ততটা হয় না।  কিন্তু ঘরের আবর্জনা ও জমে থাকা ময়লা থেকে অ্যালার্জিক অ্যাজমা হতে পারে।  কারণ তাতে মাইট নামক আর্থোপড জাতীয় জীব থাকে।

হাঁপানি থেকে বাঁচার উপায় নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন অ্যালার্জি ও অ্যাজমা রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. গোবিন্দ চন্দ্র দাস।অ্যালার্জিক অ্যাজমার উৎস মাইট বেড়ে ওঠার উপযুক্ত পরিবেশ হল আর্দ্রতাপূর্ণ আবহাওয়া (৭৫ শতাংশ আর্দ্রতা)। বিছানা, বালিশ, কার্পেট হল মাইটের আদর্শ বাসস্থান। 

আমরা সাধারণত দিনের এক-তৃতীয়াংশ সময় বিছানায় কাটিয়ে থাকি। সেখানে আমাদের শরীরের ৫০০ মিলিলিটারের বেশি পানি ঘামের মাধ্যমে বাষ্প০ হয়ে নির্গত হয়। এ আর্দ্রতা ও গরম আবহাওয়ায় মাইট তাদের জীবন চক্র সম্পূর্ণ করে। তাই ধুলার মধ্যে মিশে থাকা মাইটের শরীর নিঃসৃত রস লালা ও মল সবই একসঙ্গে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এবং অ্যালার্জির প্রকাশ ঘটায় যা শেষে অ্যাজমার রূপান্তরিত হয়। রাতে বিছানায় শোবার সময় আমরা মাইটের সংস্পর্শে আসি এবং তাই রাতে হাঁপানির কষ্ট বেড়ে যাওয়ার এটা অন্যতম কারণ হতে পরে।

মাইটের মল একটি প্রধান অ্যান্টিজেন, যার ব্যাস ১০-১৪ মিমি। এর আয়তন বড় হওয়ার জন্য সবসময় বাতাসে ওড়ে না কিন্তু বিছানা ঝাড়া বা ঘর পরিষ্কার করার সময় বাতাসে ওড়ে এবং নিঃশ্বাসের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করে।

আমাদের মতো গ্রীষ্ম প্রধান দেশে ধুলা আক্রান্ত অ্যাজমা রোগীর সংখ্যা বেশি। ঋতু পরিবর্তনের ওপর অ্যাজমার প্রকোপ বাড়া-কমা নির্ভর করে।

প্রতিকার 

ধুলা যেহেতু বাতাসের মধ্যে মিশে থাকে তাই নিঃশ্বাসের সঙ্গে আমাদের শরীরে সবসময় প্রবেশ করছে। তাই আমাদের কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিতে হবে। যেমন বাসা থেকে কার্পেট সরিয়ে তুলতে হবে। ঘামে ভেজা তোষক ও বালিশের ধুলায় মাইট বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ, তাই সম্ভব হলে চেন টানা ধুলা প্রতিরোধক ঢাকনা ব্যবহার করা দরকার। সম্ভব হলে তোষকের পরিবর্তে মাদুর পেতে শোয়া যেতে পারে। অ্যাজমা রোগীদের ঘর নিয়মিতভাবে পরিষ্কার করা দরকার তবে রোগী যেন বিছানা ঝাড়া বা ঘর পরিষ্কার না করে। যদি একান্তই করতে হয় তবে মুখে ফিল্টার মাস্ক ব্যবহার করা উচিত। এক সপ্তাহ অন্তর বিছানা গরম পানিতে পরিষ্কার করলে তা ধুলার অ্যালারজেনকে ধুয়ে ফেলবে ও মাইট মেরে ফেলতেও সাহায্য করবে।

ওষুধ 

ওষুধ প্রয়োগ করে সাময়িকভাবে অ্যালার্জির উপশম পাওয়া যায়। এ রোগের প্রধান ওষুধ হল ইনহেলার স্টেরয়েড। ইনহেলার স্টেরয়েড ব্যবহারে রোগের লক্ষণ তাৎক্ষণিকভাবে উপশম হয়। যেহেতু স্টেরয়েডের বহুল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তাই এ ওষুধ এক নাগাড়ে বেশিদিন ব্যবহার করা যায় না। যতদিন ব্যবহার করা যায় ততদিনই ভালো থাকে এবং ওষুধ বন্ধ করলেই রোগের লক্ষণ দেখা দেয়।

অ্যালার্জি ভ্যাকসিন 

অ্যালার্জি দ্রব্যাদি এড়িয়ে চলা ও ওষুধের পাশাপাশি ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপি অ্যালার্জিজনিত অ্যাজমা রোগীদের সুস্থ থাকার অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি।  এর মূল উদ্দেশ্য হল যে অ্যালার্জি (মাইট) দিয়ে অ্যাজমার সমস্যা হচ্ছে সেই অ্যালারজেন স্বল্প মাত্রায় শরীরে প্রয়োগ করা হয়। ক্রমান্বয়ে সহনীয় বেশি মাত্রায় দেওয়া হয়, যাতে শরীরে অ্যালার্জির কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা না দেয়। কিন্তু শরীরের ইমিউন সিস্টেমের পরিবর্তন ঘটায় বা শরীরে অ্যালার্জির রিুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলে অর্থাৎ আইজিই-কে আইজিজিতে পরিণত করে, যাতে দীর্ঘ মেয়াদি অ্যালার্জি ওষুধ দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তাই এ ধরনের অ্যালার্জিক অ্যাজমার ক্ষেত্রে ইমুনোথেরাপি বা ভ্যাকসিন কার্যকর।

You Might Also Like

হজের এজেন্সি কোটা এক হাজার বহাল রাখতে অনুরোধ ধর্ম উপদেষ্টার

হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৩২৩৭০ হাজি

সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ১২ হাজার ৮৭৭ হাজি

সৌদি থেকে আজ ফিরছেন আরও তিন হাজারের বেশি হাজি

সিনিয়র এডিটর মার্চ ২, ২০২২ মার্চ ২, ২০২২
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

প্রকাশক ও সম্পাদক– আলি আবরার 

নিউজরুম – শেরে বাংলা রোড, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ–  ৮৮০২৪৭৮৮৪৫৩২৬

 protidinshebok@gmail.com, mail@protidinshebok.com

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

Developed by Proxima Infotech and Ali Abrar

Welcome Shebok Admin

SIgn in Protidin Shebok as an Administrator

Lost your password?