
বাংলাদেশকে ওয়ানডে হোয়াইটওয়াশে নেতৃত্ব দিয়ে ওয়ানডে র্যাংকিংয়ে শীর্ষে ফিরে এসেছেন আফগানিস্তানের তারকা লেগ-স্পিনার রশিদ খান। রশিদ সর্বশেষ এক নম্বর হয়েছিলেন ২০২৪ সালের নভেম্বরে।
আবু ধাবিতে অনুষ্ঠিত ওই সিরিজে রশিদ নিয়েছেন ১১ উইকেট, গড় ৬.০৯ এবং ইকোনমি রেট মাত্র ২.৭৩। এর ফলে তিনি ষষ্ঠ স্থান থেকে একলাফে উঠে এসে আবারও শীর্ষে অবস্থান নিলেন। বর্তমানে তার রেটিং পয়েন্ট ৭১০, যা দক্ষিণ আফ্রিকার কেশব মাহারাজের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট বেশি।
বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ সেরা ক্রিকেটার ছিলেন ইবরাহিম জাদরান তিন ইনিংসে ২১৩ রান করে ব্যাটাররদের র্যাংকিংয়ে আট ধাপ এগিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন— যা আফগানিস্তানের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
তার রেটিং শুভমান গিলের (১ নম্বর) চেয়ে মাত্র ২০ পয়েন্ট কম এবং রোহিত শর্মার (৩ নম্বর) চেয়ে ৮ পয়েন্ট বেশি।
আফগান অলরাউন্ডার আজমাতউল্লাহ ওমরজাই ফের ছিনিয়ে নিয়েছেন বিশ্বের এক নম্বর অলরাউন্ডারের স্থান, পেছনে ফেলেছেন জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজাকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচে তিনি ৭ উইকেট এবং ৬০ রান করেছিলেন। এর আগে তিনি ফেব্রুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্তও শীর্ষে ছিলেন।
অন্যদিকে ভারতের বাঁ-হাতি লেগ-স্পিনার কুলদিপ যাদব ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুই টেস্টে ১২ উইকেট নিয়ে তার ক্যারিয়ারের সেরা অবস্থান— ১৪তম স্থানে উঠে এসেছেন। ভারতের তরুণ ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল প্রথম টেস্টে ১৭৫ রান করার পর সপ্তম স্থান থেকে উঠে এসেছেন পঞ্চম স্থানে।
ওয়ানডে বোলার র্যাংকিংয়ে শীর্ষ তিন
রশিদ খান (আফগানিস্তান)– ৭১০ রেটিং পয়েন্ট
কেশব মাহারাজ (দক্ষিণ আফ্রিকা)- ৬৮০ পয়েন্ট
জস হ্যাজলউড (অস্ট্রেলিয়া)
ওয়ানডে ব্যাটারদের র্যাংকিংয়ে শীর্ষ তিন
শুভমান গিল (ভারত)
ইবরাহিম জাদরান (আফগানিস্তান)
রোহিত শর্মা (ভারত)
ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাংকিংয়ে শীর্ষ তিন
আজমাতুল্লাহ ওমরজাই (আফগানিস্তান)
সিকান্দার রাজা (জিম্বাবুয়ে)
বেন স্টোকস (ইংল্যান্ড)