এই সাইটটি ভিজিটের মাধ্যমে এই সাইটের সকল প্রাইভেসি শর্তসমূহ আপনি সমর্থন করছেন
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Reading: বাজারে হিমশিম খাচ্ছে ক্রেতারা
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • বিনোদন
খুঁজুন
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > জাতীয় > সারা বাংলা > বাজারে হিমশিম খাচ্ছে ক্রেতারা
জাতীয়শীর্ষ খবরসারা বাংলা

বাজারে হিমশিম খাচ্ছে ক্রেতারা

Last updated: ২০২২/১১/০৫ at ১০:৫৮ পূর্বাহ্ণ
সিনিয়র এডিটর Published নভেম্বর ৫, ২০২২
Share
SHARE

এ সপ্তাহেও বেড়েছে চালের দাম। সরু ও মাঝারি চালের দাম কেজিতে বেড়েছে দুই টাকা করে। অর্থাৎ গত সপ্তাহে ৬৩ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া সরু চাল এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকা দরে। এছাড়া ৫৬ টাকা কেজি দরের মাঝারি মানের চাল এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকায়। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত তিন দিনে মিল পর্যায়ে মোটা চাল প্রতি বস্তায় (৫০ কেজি) ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে। সে কারণে খুচরা বাজারে খোলা চালের দামও বেড়েছে ১-২ টাকা। প্রতি কেজি পাইজাম ও গুটি স্বর্ণা জাতের চাল ৫৩ থেকে ৫৬ টাকা, আর বিআর-২৮ জাতের চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকায়।

বেড়েছে আটার দামও। গত সপ্তাহে ৫৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া খোলা আটা এই সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে, আর ৬২ টাকা কেজি দরের প্যাকেট আটা ৬৩ টাকা কেজি। দোকানিরা বলছেন, প্রতিকেজি আটা বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬০ টাকায়। যা আগে কেজিতে ৫ টাকা কম ছিল। একইভাবে ভালো মানের ময়দার দাম এখন ৬৫-৭০ টাকা। ডালের দামও গত তিন-চার দিনে কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। শুধু চাল বা আটা নয়, ক্রেতাদের পক্ষে বাজার থেকে কোনও পণ্যই আগের মতো কেনা সম্ভব হচ্ছে না।

রাজধানীর কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, দাম বাড়ছে মোটা চাল, আটা, ময়দা, তেল, চিনি, পেঁয়াজ, মসুর ডালসহ প্রায় সব নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের। বাড়তি দামের কারণে একদিকে ক্রেতারা চাহিদার তুলনায় কম পণ্য কিনছেন, অপরদিকে বিক্রেতারাও বলছেন, তাদের কেনাবেচা কমে গেছে।

মগবাজার এলাকার মুদি দোকানি ইশরাত হোসেন বলেছেন, আগে যারা পাঁচ কেজি পণ্য কিনতেন, তারা এখন দুই কেজির বেশি কিনছেন না। কারণ, সবকিছুর দাম বাড়তি। দাম শুনে অনেকে পণ্য না কিনেও ফিরে যাচ্ছেন। যেটা না নিলেই নয়, সেসব পণ্য এক কেজির জায়গায় আধা কেজি নিচ্ছেন। আগে যারা পুরো প্যাকেট নিতেন, এখন তারা খোলা কিনছেন।

নতুন করে অস্বস্তি দেখা দিয়েছে ভোজ্যতেলের বাজারে। দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমেছিল এক মাস আগে। এরমধ্যেই আবার দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এবার তারা লিটারে ১৫ টাকা বাড়াতে চান। গত মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব দেওয়ার পর এরইমধ্যে বাজারে তেল সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে কোম্পানিগুলো। সেজন্য এখন বেশিরভাগ দোকানে আগের নির্ধারিত দাম অনুযায়ী তেল পাওয়া যাচ্ছে না। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৭৮ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেল ১৫৮ টাকায় বিক্রি হওয়ার কথা থাকলেও কিনতে হচ্ছে আরও বেশি দামে। খুচরা বিক্রেতারা জানান, সরকার ঘোষণা দেওয়ার আগেই ডিলাররা তেলের দাম বেশি নেওয়া শুরু করেছে। বোতলজাত সয়াবিনের পাশাপাশি খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দামও বেড়েছে পাইকারি বাজারে। পাইকারি পর্যায়ে প্রতি ড্রাম (২০৪ লিটার) সয়াবিন ও পাম তেলে এক থেকে দেড় হাজার টাকা বেড়েছে।

অবশ্য টিসিবির তথ্য বলছে, গত সপ্তাহের তুলনায় এ সপ্তাহে ৫ লিটার বোতলজাত সোয়াবিনের দাম বেড়েছে ১০ টাকা। খোলা পাম অয়েলের দাম বেড়েছে লিটারে ৩ টাকার মতো। গত সপ্তাহে ১১২ টাকা লিটার খোলা পাম অয়েল এই সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকা দরে।

বাজারে চিনির দাম এখনও কমেনি। প্রতি কেজি খোলা চিনি ৯০ টাকা এবং প্যাকেটজাত ৯৫ টাকা নির্ধারিত থাকলেও বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায়। আবার সরকারি চিনিকলের চিনিগুলো প্রতিকেজি ৮৫ টাকা দর নির্ধারিত থাকলেও সেসব বাজারে মিলছে না।

দেশি প্রতি কেজি মসুর ডাল ১২৫ থেকে ১৩০ এবং আমদানি করা ডাল ১০০ থেকে ১০৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে যে মোটা মসুর ডাল বিক্রি হয় ৯৫ টাকা কেজি, এ সপ্তাহে সেই একই ডাল বিক্রি হচ্ছে ৯৮ টাকা কেজি দরে। সবচেয়ে কম দামি মসুর ডালের দামও বেড়েছে কেজিতে ৩ টাকার মতো।

সপ্তাহের ব্যবধানে আরও ৫ টাকা বেড়ে দেশি পেঁয়াজের কেজি ঠেকেছে ৬০ টাকায়। আবার ভালো মানের বাছাই করা পেঁয়াজ নিতে গেলে কোথাও কোথাও ৭০ টাকাও দিতে হচ্ছে। আমদানি করা পেঁয়াজের কেজি ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া রসুন এই সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা কেজি দরে।

শুকনো মরিচের দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকার মতো। গত সপ্তাহে ৩৪০ টাকা কেজি দরের দেশি শুকনো মরিচ এই সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা কেজি দরে। আর গত সপ্তাহে আমদানি করা ৪৪০ টাকা কেজি দরের শুকনো মরিচ এই সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা কেজি দরে।

আদার দাম বেড়েছে কেজিতে ২০ থেকে ২৫ টাকা। গত সপ্তাহে ১০০ টাকা কেজি দরের দেশি আদা এই সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া গত সপ্তাহে ১৬০ টাকা কেজি দরের আমদানি করা আদা এই সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১৮৫ টাকা কেজি। একইভাবে গত সপ্তাহে ৪৪০ টাকা কেজি দরের জিরা বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা কেজি করে।

এদিকে নতুন সবজির মধ্যে বাঁধাকপি, ফুলকপি ও শিম এলেও তার দাম মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে।

শুধু তাই নয়, বাজারে অধিকাংশ সবজির দাম রাখা হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি। ৮০ টাকা বা তার কিছু কমবেশি দামের সবজির তালিকায় রয়েছে—কাঁকরোল, কচুর লতি, উস্তা, করলা, ঝিঙা ও শিম। বেগুন, পটল, চিচিঙ্গা, মুলার কেজি ৬০ টাকা। কম দাম শুধু পেঁপের, যা ৪০ টাকা কেজি।

গত সপ্তাহে ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরের শসা এখন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। অপরদিকে মৌসুম শেষ হওয়াতে ৪০ টাকা কেজি দরের কাঁকরোলের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮০ টাকায়।

সবজির মধ্যে সবচেয়ে বেশি দাম গাজর ও টমেটোর। গাজরের কেজি ১৪০ টাকা এবং পাকা টমেটো ১২০ টাকা। কাঁচা টমেটো মানভেদে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরের ফুলকপির দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ টাকায়, ৪০ টাকা দরের লাউ এখন ৬০ থেকে ৭০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। এছাড়া ৫০ টাকা কেজি মুলা, ৬০ টাকা কেজি দরে ঢেঁড়স, ৮০ টাকা কেজি বরবটি এবং ৫০ থেকে ৬০ কেজি দরে পটল বিক্রি হচ্ছে। আর কলমি শাক ১০ টাকা, মুলা শাক ২০ টাকা, লাউ শাক ৫০ টাকা, পুঁই শাক ৩০ টাকা, পাট শাক ২০ টাকা, লাল শাক ১৫ টাকা, পালং শাক ৫০ টাকা, ডাঁটা শাক ২০ টাকা আঁটি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে ৩০ টাকা থেকে লাউ শাকের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ টাকায়।

মাছের বাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি পাঙ্গাশ মাছ ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, ছোট সাইজের তেলাপিয়া ২০০ থেকে ২২০ টাকা, বড় তেলাপিয়া ২৫০ টাকা, রুই মাছ আকার ভেদে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, শিং মাছ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, চাষের কই ২৪০ টাকা, বড় কাতল ৩৬০ টাকা, পাবদা ৪০০ টাকা, শোল মাছ ৭০০ থেকে আকার ভেদে ১০০০ টাকা, বড় চিংড়ি ৭০০ টাকা, ছোট চিংড়ি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ টাকা, ছোট বোয়াল ৬০০, বাইম মাছ ৭০০ টাকা, ছোট বাইলা মাছ ৪০০ টাকা, টেংরা মাছ ৬০০ টাকা, রূপচাঁদা প্রতি কেজি ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারে জাটকা বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা প্রতি কেজি। এছাড়া এক কেজি ওজনের ইলিশ ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, এর চেয়ে কিছুটা ছোট ইলিশ প্রতি কেজি ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে দেড় কেজি বা তার চেয়ে বেশি ওজনের বড় ইলিশ ১৪০০ টাকায় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।

পিএসএন/এমঅ‌াই

You Might Also Like

জুলাই কর্মসূচিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে : রিজভী

সরকার দুই-দুইবার সময় দিয়েও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি:  নাহিদ ইসলাম

‘মব’ ও ‘প্রেশার গ্রুপ’ ইস্যুতে প্রেস সচিবের ব্যাখ্যা

একদিনে রেকর্ড ৪২৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি

দেশের স্বার্থে স্থলবন্দরগুলোকে আরও গতিশীল করার আহ্বান উপদেষ্টার

সিনিয়র এডিটর নভেম্বর ৫, ২০২২ নভেম্বর ৫, ২০২২
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

প্রকাশক ও সম্পাদক– আলি আবরার 

নিউজরুম – শেরে বাংলা রোড, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ–  ৮৮০২৪৭৮৮৪৫৩২৬

 protidinshebok@gmail.com, mail@protidinshebok.com

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

Developed by Proxima Infotech and Ali Abrar

Welcome Shebok Admin

SIgn in Protidin Shebok as an Administrator

Lost your password?