এই সাইটটি ভিজিটের মাধ্যমে এই সাইটের সকল প্রাইভেসি শর্তসমূহ আপনি সমর্থন করছেন
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Reading: শীতে দগ্ধ রোগীর চাপ বেড়েছে হাসপাতালে, ৬০ শতাংশই নারী-শিশু
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • বিনোদন
খুঁজুন
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > জাতীয় > শীতে দগ্ধ রোগীর চাপ বেড়েছে হাসপাতালে, ৬০ শতাংশই নারী-শিশু
জাতীয়হাইলাইটস

শীতে দগ্ধ রোগীর চাপ বেড়েছে হাসপাতালে, ৬০ শতাংশই নারী-শিশু

Last updated: ২০২৫/০১/০৬ at ১১:৫৪ পূর্বাহ্ণ
Nayon Islam Published জানুয়ারি ৬, ২০২৫
Share
SHARE

রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে একটি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন ছয় বছর বয়সী শিশু আয়েশা আক্তার (ছদ্মনাম)। তার শরীরের শতকরা ৪৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। আয়েশা রাজধানীর পূর্বাচলের কাঞ্চন ব্রিজ এলাকার বাসিন্দা। দগ্ধ হওয়ার পর গত ৩ জানুয়ারি থেকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় শিশুটিকে।

আয়েশার মা সায়মা বলেন, বছরের শুরুতে শীতটা বেশি ছিল। দুপুরে চুলায় ভাত রান্না করছিলাম। এমন সময় আয়েশা আগুন পোহাতে চুলার পাশে বসে। চুলার আগুন তার জামায় লেগে যায়। এতে পা থেকে কোমর পর্যন্ত পুড়ে যায় তার। হাতের কয়েক জায়গাও আগুনে ঝলসে যায়।

হাসপাতালে কর্মরত নার্সরা জানান, সারা বছরই রোগীর চাপ থাকে। তবে শীতকালে তা বৃদ্ধি পায়। শীতকালে ঘরোয়াভাবে পোড়া রোগীর সংখ্যা বাড়ে। শীতকালে ঠান্ডা থেকে বাঁচতে গরম পানি দিয়ে গোসল করা হয়। কিংবা বাইরে আগুন জ্বলিয়ে অনেকেই উষ্ণতা নিতে চান। আর এটি করতে গিয়ে আগুন লেগে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। আর এসব দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি পড়ে শিশুরা।

জরুরি বিভাগের আরেকটি বিছানায় শুয়ে থাকা দুই বছর আট মাস বয়সী শিশু নূর মোহাম্মদের অবস্থাও অনেক খারাপ। খিলক্ষেত এলাকায় গরম পানিতে মারাত্মক দগ্ধ হয় শিশুটি।

তার বাবা শাহ আলম ঢাকা মেইলকে জানান, আমার মা গোসলের জন্য গরম পানি নিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় আমার ছেলে হঠাৎ দৌড়ে এসে ধাক্কা দিলে সেই পানি তার শরীরে পড়ে যায়। তাৎক্ষণিক তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসি।

আয়েশা ও নূর মোহাম্মদের মতো এমন অসংখ্য রোগী দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বছরের অন্য সময়ের তুলনায় শীতকালে পোড়া ও অগ্নিদুর্ঘটনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ে।

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে শীতের মৌসুমে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রোগী ভর্তি হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। গরম পানি, খড়কুটোর আগুন এবং বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে শুরু করে ঘরের ভেতরে আগুন পোহানোর মতো দুর্ঘটনাগুলো এর প্রধান কারণ। তবে এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারী ও শিশুরা।

বার্ন ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে মোট ১৪ হাজার ৪০২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে শুধুমাত্র আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সংখ্যা ছিল প্রায় ৪ হাজার ৩৫০। শীত মৌসুমে, বিশেষ করে ডিসেম্বর মাসে প্রতিদিন গড়ে ৪০০ রোগী হাসপাতালে এসেছেন। যারা জটিলতা অনুযায়ী বহির্বিভাগ ও অন্তঃবিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। শীতে দুর্ঘটনা বাড়ায় গড়ে ২৫ থেকে ৩০ জন রোগী ভর্তি হচ্ছেন। আর এদের মধ্যে ৬০ শতাংশই নারী ও শিশু।

রোগীর চাপে বার্ন ইনস্টিটিউটের ২০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) এবং ৫৭ শয্যার হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিট (এইচডিইউ) প্রায় সবসময় পূর্ণ থাকে। শীতের সময় সে চাপ আরও বেড়েছে।

সরজমিনে দেখা যায়, বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগ পোড়া রোগীতে পরিপূর্ণ। একই অবস্থা অন্তঃবিভাগের অন্যান্য ওয়ার্ডগুলোতেও। তাদের আর্তনাদে ভারী হয়ে আছে হাসপাতালের পরিবেশ। জরুরি বিভাগের বেশিরভাগ রোগী গরম পানি কিংবা আগুনে পুড়ে হাসপাতালে এসেছেন। যাদের একটা বড় অংশ রাজধানীর আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন।

বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের মতো বহির্বিভাগেও রোগীদের ব্যাপক চাপ লক্ষ্য করা গেছে। সকাল থেকেই চিকিৎসক দেখানোর জন্য রোগীদের ভিড় লেগে থাকে বহির্বিভাগে। বহির্বিভাগে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চিকিৎসা দেওয়া হয়। পাশাপাশি ড্রেসিংসহ অন্যান্য সেবা দেওয়া হয়। অনেকে আন্তঃবিভাগ থেকে ছাড়পত্র নেওয়ার পর ফলোআপ চিকিৎসার জন্য বার্ন ইনস্টিটিউটের বহির্বিভাগে আসেন।

হাসপাতালে কর্মরত নার্সরা জানান, সারা বছরই রোগীর চাপ থাকে। তবে শীতকালে তা বৃদ্ধি পায়। শীতকালে ঘরোয়াভাবে পোড়া রোগীর সংখ্যা বাড়ে। শীতকালে ঠান্ডা থেকে বাঁচতে গরম পানি দিয়ে গোসল করা হয়। কিংবা বাইরে আগুন জ্বলিয়ে অনেকেই উষ্ণতা নিতে চান। আর এটি করতে গিয়ে আগুন লেগে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। আর এসব দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি পড়ে শিশুরা।

বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান ঢাকা মেইলকে বলেন, দেশে প্রথমত ইলেকট্রিক বার্ন অর্থাৎ বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিদুর্ঘটনার শিকার হন বেশি। দ্বিতীয়ত, স্ক্যাল্ড বার্ন তথা গরম পানি, গরম তেল বা গরম কোনো তরল পদার্থে পুড়ে, যেটি শীতকালে বেশি ঘটে। তৃতীয়ত, ফ্লেম বার্ন তথা সরাসরি আগুনের সংস্পর্শে পুড়ে থাকে। মোমবাতি, কেরোসিন বাতি, চুলা বা অন্যভাবে শাড়ি, ওড়না, জামা-পায়জামা বা পরিধেয় বস্ত্রে আগুন লাগা থেকে এ ঘটনা ঘটে। চতুর্থত, কেমিক্যাল বার্ন তথা দাহ্য পদার্থ জাতীয় রাসায়নিকে পুড়ে থাকেন। তবে এখন শীতকাল হওয়ায় গরম পানি, গরম তেলে পোড়া রোগী বাড়ছে। এছাড়া রোদ পোহাতে ধরানো খড়কুটোর আগুন থেকে বাতাসের কারণে পাশে ছড়িয়ে অনেক সময় বড় অগ্নিদুর্ঘটনাও ঘটে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চল থেকে এ ধরনের রোগী হাসপাতালে আসে। এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। আগুন থেকে বেঁচে থাকার পাশাপাশি আগুনে দগ্ধ হলে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে।

You Might Also Like

মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ড: খুনিকে কেন ধরা হচ্ছে না, প্রশ্ন তারেক রহমানের

দেশ এখনো পুরোপুরি ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়নি: মৎস্য উপদেষ্টা

মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যার ঘটনায় ছায়া তদন্ত করছে র‌্যাব: ডিজি

পল্লবীতে ৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে হামলা-গুলি

স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে সে জন্য ঐকমত্য কমিশন কাজ করছে

Nayon Islam জানুয়ারি ৬, ২০২৫ জানুয়ারি ৬, ২০২৫
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

প্রকাশক ও সম্পাদক– আলি আবরার 

নিউজরুম – শেরে বাংলা রোড, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ–  ৮৮০২৪৭৮৮৪৫৩২৬

 protidinshebok@gmail.com, mail@protidinshebok.com

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

Developed by Proxima Infotech and Ali Abrar

Welcome Shebok Admin

SIgn in Protidin Shebok as an Administrator

Lost your password?