সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর গুলশানে ভারতীয় দূতাবাসের সামনের সড়ককে ‘শহীদ ফেলানি সড়ক’ ঘোষণা করে নামফলক স্থাপন করেছে পিপলস অ্যাকটিভিস্ট কোয়ালিশন (প্যাক) নামের একটি সংগঠন। শুক্রবার বিকেলে ওই নামফলকটি স্থাপন করা হয়।
এর আগে বেশ কয়েক বার গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ বিভিন্ন সংগঠন সীমান্ত হত্যা বন্ধ ও ন্যায়বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছিলেন। সেখানে এই সড়কের নাম ফেলানী রাখার দাবি উঠেছিল। সেই দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই আজ ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাসের পাশের সড়কের নাম ফেলানী খাতুনের নামে ‘শহীদ ফেলানি সড়ক’ নামকরণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে কুড়িগ্রামের অনন্তপুর-দিনহাটা সীমান্তের খিতাবেরকুঠি এলাকায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা ফেলানী খাতুন নামে ওই কিশোরীকে গুলি করে হত্যা করে। ফেলানীর লাশ পাঁচ ঘণ্টা কাঁটাতারে ঝুলে ছিল। বাবার সঙ্গে ফেলানী নয়াদিল্লিতে গৃহকর্মীর কাজ করত। বিয়ের উদ্দেশ্যে সে ওই দিন দেশে ফিরছিল।