By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • সম্পাদকীয়
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • WikiখুলনাWikiখুলনাWikiখুলনা
Reading: ‘ভারতের যে শহরে শ্বাস নিতে পারাই এখন বিলাসিতা’
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য
  • WikiখুলনাWikiখুলনাWikiখুলনা
Search
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • অন্যান্য
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • সম্পাদকীয়
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • WikiখুলনাWikiখুলনাWikiখুলনা
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > আন্তর্জাতিক > ‘ভারতের যে শহরে শ্বাস নিতে পারাই এখন বিলাসিতা’
আন্তর্জাতিককরোনা

‘ভারতের যে শহরে শ্বাস নিতে পারাই এখন বিলাসিতা’

Last updated: ২০২১/০৪/২৬ at ২:৩১ অপরাহ্ণ
administer22 Published এপ্রিল ২৬, ২০২১
Share
SHARE

করোনাভাইরাস ভারতের রাজধানী দিল্লিতে এক মানবেতর পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ভারতের অন্যান্য জায়গার চেয়ে দিল্লির স্বাস্থ্য ব্যবস্থা অপেক্ষাকৃত ভাল। কিন্তু সে ব্যবস্থাও পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়েছে তীব্র অক্সিজেন সংকটের কারণে। অক্সিজেনের অভাবে শহরটিতে প্রতিদিন শত শত করোনা রোগীর মৃত্যু হচ্ছে। গতকাল দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার জানায়, চলতি সপ্তাহে দিল্লিতে প্রতি ঘণ্টায় গড়ে ১২ জনেরও বেশি করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের পোড়াতে হচ্ছে গণচিতায়। এমন এক নারকীয় পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবেদন লিখেছেন বিবিসির ভারতীয় প্রতিনিধি সৌতিক বিশ্বাস। প্রতিবেদনে দিল্লির চরম বিপর্যয়কর পরিস্থিতির এক চিত্র পাওয়া যায়।

উত্তম পুরুষে লেখা প্রতিবেদনটি শুরু হয়েছে এভাবে-

‘‘অক্সিজেন, অক্সিজেন, আপনি কি আমাকে অক্সিজেন দিতে পারেন?’

যন্ত্রণায় কাতর এক স্কুল শিক্ষিকার টেলিফোন কলে আজ সকালে আমার ঘুম ভাঙল। তার ৪৬ বছর বয়সী স্বামী দিল্লির অক্সিজেন নেই এমন একটি হাসপাতালে কোভিড-১৯ রোগের সঙ্গে লড়াই করছেন।’

সৌভিক লিখেছেন, ‘আজও তো একই অবস্থা, আমি নিজেকে বললাম। এমন একটি শহরে আজ আরো একটি দিন শুরু হলো যেখানে অনেকের জন্যই শ্বাস নেওয়া বিলাসবহুল ব্যাপারে পরিণত হয়েছে।’

তার বর্ণনার বাকি অংশ এরকম-

‘আমরা লোকজনের সঙ্গে ফোনে কথা বললাম। জরুরি এসওএস বার্তা পাঠালাম। যখন ফোনে কথা বলছিলাম ওপাশে মনিটরের বিপ বিপ শব্দ হচ্ছিল।

এর মধ্যেই ওই নারী জানালেন যে তার স্বামীর অক্সিজেনের স্যাচুরেশন বিপজ্জনকভাবে কমতে কমতে দাঁড়িয়েছে ৫৮। এর কিছুক্ষণ পর সেটা বেড়ে হল ৬২।

এই স্যাচুরেশন ৯২ এর নিচে নেমে গেলেই সাধারণত ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করার কথা বলা হয়।

ওই শিক্ষিকা আমাদের বললেন, স্যাচুরেশন বেড়ে যাওয়ায় তিনি খুশি। তার স্বামীর এখনও জ্ঞান আছে এবং তিনি কথা বলছেন।

কোভিড রোগীদের জরুরি চিকিৎসায় কাজ করছে আমার এরকম এক চিকিৎসক বন্ধুকে টেক্সট মেসেজ পাঠালাম।

‘স্যাচুরেশন ৪০ এর নিচে নেমে গেলেও রোগী প্রচুর কথা বলে’, ওই বন্ধু আমাকে মেসেজের জবাব দিল।

খবরের কাগজ হাতে তুলে নিলাম: সুপরিচিত একটি বেসরকারি হাসপাতালে গুরুতর অসুস্থ ২৫ জন রোগী মারা গেছেন। হাসপাতাল থেকে বলা হয়েছে জরুরি কেয়ার সেন্টারে অক্সিজেনের প্রেশার কমে গিয়েছিল এবং অনেক রোগীকে ম্যানুয়ালি অক্সিজেন দিতে হয়েছে।

পত্রিকার প্রথম পাতায় একটি ছবি ছাপা হয়েছে: দু’জন পুরুষ আর একজন নারীকে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে একটি সিলিন্ডার থেকে।

লোকজনের অসতর্কতা আর সরকারের অবহেলার কারণে আজ এই তিন ব্যক্তি এরকম একটা অবস্থায় পড়ে গেছে যে তাদেরকে বেঁচে থাকার জন্য এখন অক্সিজেন ভাগ করে নিতে হচ্ছে।

পত্রিকার রিপোর্টে বলা হয়েছে তাদের একজনের ৪০ বছর বয়সী এক ছেলে মাত্র কয়েকদিন আগে একই হাসপাতালের সামনে মারা গেছেন, যিনি একটি শয্যার জন্য সেখানে অপেক্ষা করছিলেন। তবে তিনি একটি স্ট্রেচার সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছিলেন।

ভারতীয়রা এখন এসব পেলেই কৃতজ্ঞ হয়ে পড়ছে। তাদের কথা হলো প্রিয়জনকে বাঁচাতে হাসপাতালের বেড অথবা ওষুধ কিম্বা অক্সিজেন দিতে না পারলেও, অন্তত মৃতদেহ রাখার জন্য চাকাওয়ালা একটি স্ট্রেচার তো দিতে পারেন।

দিন যত গড়াতে লাগল, বুঝতে পারলাম পরিস্থিতির আসলে কোন পরিবর্তন হয়নি।
রোগীরা মারা যাচ্ছে কারণ সেখানে অক্সিজেন নেই। এখনও ওষুধের সঙ্কট। এবং এসব ওষুধ বিক্রি হচ্ছে কালো বাজারে।

অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে কেনাকাটা করছেন এবং মজুদ করে রাখছেন যেন আমরা একটা যুদ্ধের মধ্যে আছি।

নানা দিক থেকে আসলেই আমরা একটা যুদ্ধের মধ্যে আছি।

ওই শিক্ষিকা আবার ফোন দিলেন। অক্সিজেন মাপার জন্য হাসপাতালের অতিরিক্ত কোন ফ্লো মিটার নেই। ফলে তার নিজেকেই এটি যোগাড় করতে হবে।

সিলিন্ডার থেকে রোগীকে যখন অক্সিজেন দেওয়া হয় তখন এই যন্ত্রটি দিয়ে অক্সিজেনের সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

আমরা ফোনে লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। টুইটারে আবেদন জানালাম। কেউ একজন এই যন্ত্রটি সংগ্রহ করতে সক্ষম হলেন।

সরকার যা কিছুই বলুক না কেন, পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যাচ্ছে। রোগীদের বাঁচাতে অক্সিজেনের ট্যাংকার সময় মতো শহরে আসতে পারছে না। হাসপাতালে কোন বেড নেই। নেই ওষুধও।

এমনকি ভারতের বিত্তবান শ্রেণি তাদের সামনেও এখন এসব সুবিধা নেই: একটি ম্যাগাজিনের সম্পাদক দুপুর বেলা আমাকে ফোন করলেন। তিনিও তার পরিচিত অসুস্থ এক রোগীর জন্য অক্সিজেনের সিলিন্ডার খুঁজছেন।

আমি যে অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে থাকি, তার বাসিন্দারা জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য কিছু অক্সিজেন কনসেনট্রেটর (আশেপাশের বাতাস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহের যন্ত্র) কেনার চেষ্টা করছে।

এই ভবনে ৫৭ জন বাসিন্দা আক্রান্ত হয়েছে এবং তাদেরকে বাড়িতে আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।

নিজেকে রক্ষা করার দায়িত্ব এখন রোগীদের ওপরেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অনেকের জন্য এটা হচ্ছে ধীর গতিতে ক্রমশ মৃত্যুর দিকে অগ্রসর হওয়া। কোভিড-১৯ এরকমই এক ভয়ানক রোগ।

‘যদি আমি মারা যেতে থাকি, আমার মৃত্যু হওয়ার আগ পর্যন্ত আমি কিন্তু বেঁচে আছি’, নিউরোসার্জন পল কালানিথি তার ‘হোয়েন ব্রেথ বিকামস এয়ার’ গ্রন্থে একথাটি লিখেছেন।

আজকের ভারতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মুমূর্ষু এই রোগীদের জন্য যেন খুব সামান্যই মুক্তি অপেক্ষা করছে।’

Related

You Might Also Like

করোনার টিকায় চিকিৎসায় নোবেল

ইউক্রেনে আসা ব্রিটিশ সেনারা রাশিয়ার বৈধ লক্ষ্যবস্তু হবে: মেদভেদেভ

কসোভোয় উত্তেজনা, আরও সেনা পাঠাচ্ছে ন্যাটো

নোবেল পুরস্কার ঘোষণা শুরু আজ

পরমাণু সাবেমেরিন পেতে ৪৬০ কোটি ইউরো ব্যয় করবে যুক্তরাজ্য

TAGGED: অক্সিজেন, করোনাভাইরাস, ভারত
administer22 এপ্রিল ২৬, ২০২১ এপ্রিল ২৬, ২০২১
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বশেষ
অর্থনীতিজাতীয়হাইলাইটস

ফ্রিল্যান্সারের আয় থেকে কাটা যাবেনা কোনো কর

সিনিয়র এডিটর অক্টোবর ৩, ২০২৩
যেকোনো মূল্যে গণতন্ত্র অব্যাহত রাখতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশকে ৪ উইকেটে হারাল ইংল্যান্ড
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ডেঙ্গুতে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৫৯৬
- Advertisement -
Ad imageAd image
প্রকাশক ও সম্পাদক - আলি আবরার
সহযোগী সম্পাদক-জুলকার নাইন

Useful Links :

Allbanglanewspaper.co

নিউজরুম -১/১ নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ- ০১৩১৫০৯৯২৯২,  protidinshebok@gmail.com

তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত 

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

A Concern of Proxima-Infotech

Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?