এই সাইটটি ভিজিটের মাধ্যমে এই সাইটের সকল প্রাইভেসি শর্তসমূহ আপনি সমর্থন করছেন
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Reading: ভ্যানে স্তূপ করা লাশগুলো ‘পুড়িয়ে ফেলে’ পুলিশ
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • বিনোদন
খুঁজুন
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > জাতীয় > ভ্যানে স্তূপ করা লাশগুলো ‘পুড়িয়ে ফেলে’ পুলিশ
জাতীয়

ভ্যানে স্তূপ করা লাশগুলো ‘পুড়িয়ে ফেলে’ পুলিশ

Last updated: ২০২৪/০৯/০১ at ২:১৫ পূর্বাহ্ণ
সিনিয়র এডিটর Published সেপ্টেম্বর ১, ২০২৪
Share
SHARE

একটি ভ্যান গাড়িতে পড়ে ছিল কয়েকজনের নিথর দেহ। পাশ থেকে আরও একটি লাশ তুলছিলেন পুলিশ সদস্যরা। সেই লাশ ঢাকার জন্য পুলিশ সদস্যরা ব্যবহার করেছিলেন ময়লা চাদর ও রাস্তার পড়ে থাকা ব্যানার। তারপরও ভ্যানের ওপরে ঝুলতে দেখা যায় নিথর দেহের হাত-পা-মাথা।

এমন বীভৎস ও লোমহর্ষক ঘটনার একটি ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে । এ নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। সেই ভিডিও দেখে প্রত্যক্ষদর্শী ও নিহতের স্বজনদের দাবি- ভ্যানে রাখা লাশগুলোই পরে পুলিশের গাড়িতে নিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।

শনিবার (৩১ আগস্ট) বিকেলে আশুলিয়া থানার সামনে প্রত্যক্ষদর্শী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ দুইজনের স্বজনরা ভ্যানে থাকা লাশগুলো পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল বলে দাবি করেন।


শহীদ আস-সাবুর (১৬) নওগাঁর মহাদেবপুর থানার মহাদেবপুর গ্রামের নায়েদ জাকিরের ছেলে। সে আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়নের জামগড়ার শিমুলতলা এলাকায় পরিবারের সঙ্গে ভাড়া বাসায় বসবাস করতো। জামগড়া শাহীন স্কুলের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল সে। শহীদ সাজ্জাদ হোসেন সজল গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার মুক্তিনগর ইউনিয়নের কৃষক খলিলুর রহমানের ছেলে । তিনি পরিবারের সঙ্গে আশুলিয়ায় বসবাস করতেন। তিনি ছিলেন ঢাকা সিটি ইউনিভার্সিটির ছাত্র।

শহীদ আস-সাবুরের মা রাহেলা জান্নাত ফেরদৌস ঢাকা পোস্টকে বলেন, ৫ আগস্ট আশুলিয়া থানার সামনে অনেক গোলাগুলি হয়। সেখানে অনেকেই মারা গেছে। আমার ছেলে ৫ আগস্ট নিখোঁজ ছিল। পরে ৬ আগস্ট সকালে আশুলিয়া থানার একটি পুলিশের পিকআপে কয়েকজনের মরদেহ পাওয়া। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানায় যাই। তখন দেখি ওই গাড়িতে কয়েকটি আগুনে পুড়া লাশ। তখন আস-সাবুরের পকেটে থাকা মোবাইল ফোনের সিম থেকে মরদেহ শনাক্ত করি। তবে এখন আমার ধারণা, ভ্যানে থাকা লাশগুলোই গুম করার জন্য আগুন দিয়েছিল।

অন্যদিকে শহীদ সাজ্জাদ হোসেন সজলের মা শাহিনা বেগম ঢাকা পোস্টকে বলেন, ৫ আগস্ট আমার ছেলেকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছিল। পরে ৬ আগস্ট সকালে আশুলিয়া থানায় এসে দেখি পুলিশের গাড়িতে লাশ। তখন আমার ছেলের আইডি কার্ড দেখে নিশ্চিত হই আমার ছেলে সজল। সেখানে আরও ছয়টি লাশ ছিল বলে দাবি করেন শাহিনা।

তিনি ক্ষোভ নিয়ে বলেন, নিশ্চিহ্ন করার জন্য হত্যার পরে আগুন দিয়েছিল মরদেহগুলোতে।

আশুলিয়া থানার সামনের চায়ের দোকানদার মনোয়ার ঢাকা পোস্টকে বলেন, একটি ভিডিও দেখেছি আশুলিয়া থানার সামনে ভ্যানের মধ্যে অনেকগুলো লাশ রেখেছে। তবে পরের দিন সকাল বেশ কয়েকটি লাশ পুলিশের গাড়িতে পুড়া অবস্থায় দেখতে পেয়েছি।

বাইপাইল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মোফাজ্জল হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, ৫ আগস্ট গোলাগুলির কারণে মসজিদে নামাজ পড়তে পারিনি। সন্ধ্যার পর কিছুটা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলো। তখন বাহিরে বের হয়ে দেখি আশুলিয়া থানায় পুলিশের গাড়িতে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। পরে আন্দোলনকারীরা এশার নামাজের সময় আশুলিয়া থানার সামনে নিহতদের জানাজার উদ্যোগ নেন। তখন আমি ওই গাড়িতেই তাদের প্রথম জানাজা করাই। এ সময় পুলিশের ওই গাড়িতে আটটির মতো মরদেহ ছিল বলে জানান তিনি।

ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার আহম্মদ মুঈদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ভিডিওটি পর্যালোচনা চলছে। এছাড়া ঘটনাটি নিয়ে কাজ শুরু করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ‘লংমার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করে। সে দিন সকাল থেকেই আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় আন্দোলনকারীরা জড়ো হতে থাকেন। পরে দুপুরে শেখ হাসিনা পদত্যাগের খবর আসলে আন্দোলনকারীরা আশুলিয়া থানার দিকে অগ্রসর হয়। তখন পুলিশ আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। সেই সময় পুলিশের গুলিতে অন্তত ২২ জনের মৃত্যু হয়। আহত হয় অর্ধশতাধিক মানুষ।

You Might Also Like

নুরুল হুদার সঙ্গে মবকারীদের বিচার দাবি রিজভীর

২০১৮ সালের নির্বাচনের কুশীলবদের নথিপত্র তলব

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ সুবিধা নিয়ে যা জানাল মন্ত্রণালয়

৪৪তম বিসিএস : কোটাভিত্তিক প্রার্থীদের তথ্য ফরম পূরণের নির্দেশ

এইচএসসি পরীক্ষা : কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষেধ

সিনিয়র এডিটর সেপ্টেম্বর ১, ২০২৪ সেপ্টেম্বর ১, ২০২৪
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

প্রকাশক ও সম্পাদক– আলি আবরার 

নিউজরুম – শেরে বাংলা রোড, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ–  ৮৮০২৪৭৮৮৪৫৩২৬

 protidinshebok@gmail.com, mail@protidinshebok.com

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

Developed by Proxima Infotech and Ali Abrar

Welcome Shebok Admin

SIgn in Protidin Shebok as an Administrator

Lost your password?