এই সাইটটি ভিজিটের মাধ্যমে এই সাইটের সকল প্রাইভেসি শর্তসমূহ আপনি সমর্থন করছেন
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Reading: মডেল মেঘনা কারাগারে: ২১ বছর পর ডিটেনশন আইনের প্রয়োগ
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • বিনোদন
খুঁজুন
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > জাতীয় > মডেল মেঘনা কারাগারে: ২১ বছর পর ডিটেনশন আইনের প্রয়োগ
জাতীয়হাইলাইটস

মডেল মেঘনা কারাগারে: ২১ বছর পর ডিটেনশন আইনের প্রয়োগ

Last updated: ২০২৫/০৪/১২ at ৯:৩৬ পূর্বাহ্ণ
Tanvir Rahman Published এপ্রিল ১২, ২০২৫
Share
SHARE

বিশেষ ক্ষমতা আইনে মডেল মেঘনা আলমকে ৩০ দিনের আটকাদেশ দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত এই নির্দেশ দেন। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২১ বছর পর ডিটেনশন আইন প্রয়োগ করা হলো। একজন নারীকে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই তাড়াহুড়া করে রাতে এই আইনে আটক করা মানবাধিকার লঙ্ঘন।

 
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, বুধবার রাতে মেঘনাকে রাজধানীর বসুন্ধরার বাসা থেকে আটক করা হয়। তখন তিনি ফেসবুকে লাইভ করছিলেন। তিনি নিজেকে নিরপরাধ দাবি করছিলেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে আদালতে হাজির করে ডিবি পুলিশ। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম মো. সেফাতুল্লাহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাঁকে আটকাদেশ দেন। পরে তাঁকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক বার্তায় জানানো হয়, মডেল মেঘনাকে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে। কারণ হিসেবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত করা, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সম্পর্কে মিথ্যাচার ছড়ানোর মাধ্যমে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্ক অবনতির অপচেষ্টা করার কথা বলছে পুলিশ। বার্তায় আরও বলা হয়, দেশকে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকার অভিযোগে তাঁকে সব আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাঁকে অপহরণ করার অভিযোগ সঠিক নয়। আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিকার তাঁর রয়েছে।
বুধবার রাতে পুলিশ আটক করতে গেলে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইল থেকে লাইভ করেন মেঘনা। তিনি বলছিলেন, তাঁর দরজার বাইরে পুলিশ পরিচয়ধারীরা তাঁকে নিতে এসেছে। লাইভে তিনি শুরুতেই বলছিলেন, ‘বাসায় কিছু মানুষ আক্রমণ করেছে। তারা নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিচ্ছে। আমি বলেছি, থানায় এসে কথা বলব, তারা কথা শুনছে না।’ মেঘনা আলমকে দরজার বাইরে থাকা লোকেদের উদ্দেশে বলতে শোনা যায়, ‘আপনারা আমার দরজা ভাঙার চেষ্টা করছেন। আমার ভয় পাওয়া তো স্বাভাবিক … না? আপনারা যার কথায় এখানে এসেছেন … তাকে কখনও আমি আমার বাসায় ঢুকতে দেইনি। আপনার তো আমাকে ফোন করে আসার কথা।’ তার দাবি, বাংলাদেশে নিযুক্ত একজন বিদেশি রাষ্ট্রদূতের কথায় পুলিশ তাঁর বাসায় এসেছে এবং একপর্যায়ে ভিডিওতে তিনি বলেন, তাঁকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ওপাশ থেকে দরজা খুলতে বলা হলে মেঘনা আলম বলেন, ‘আইন অনুযায়ী তাকে দরজা খোলার কারণ বলতে হবে। অ্যারেস্ট ওয়ারেন্ট থাকতে হবে।’ ১২ মিনিটের বেশি সময় ধরে চলা লাইভটি এর পর ডিলিট হয়ে যায়।                   

২০২০ সালের ৫ অক্টোবর মিস আর্থ বাংলাদেশ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন মেঘনা আলম। এদিকে মেঘনাকে আটক করা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। প্রশ্ন উঠছে অভিযোগ কিংবা মামলা ছাড়াই কাউকে আটক করার যৌক্তিকতা নিয়ে। আদালত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে নিবর্তনমূলক আটকাদেশ গত ২১ বছর ধরে প্রয়োগ করা হয়নি। এটি ‘কালো’ আইন, যা এতদিন সুপ্ত অবস্থায় ছিল। 

১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ৩ ধারা অনুযায়ী, ক্ষতিকর কাজ থেকে নিবৃত্ত রাখার জন্য সরকার যে কোনো ব্যক্তিকে আটক রাখার আদেশ দিতে পারবে। আবার এই আইনের ৩(২) ধারা অনুযায়ী, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট যদি সন্তুষ্ট হন– এই আইনের নির্দিষ্ট ধারার ক্ষতিকর অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত, তাহলে ওই ব্যক্তিকে আটক রাখার আদেশ দেবেন। 
বিশেষ ক্ষমতা আইনে যেসব ক্ষতিকর কাজের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিকে আটকাদেশ দেওয়া যায়, সেগুলো হচ্ছে– দেশের সার্বভৌমত্ব বা প্রতিরক্ষার ক্ষতি করা, দেশের সঙ্গে বিদেশি রাষ্ট্রের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সংরক্ষণের ক্ষতি করা, দেশের নিরাপত্তা বা জননিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার ক্ষতি করা, বিভিন্ন সম্প্রদায়, শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতা, ঘৃণাবোধ বা উত্তেজনা সৃষ্টি করা, আইনের শাসন বা আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করা বা উৎসাহ প্রদান বা উত্তেজিত করা। ক্ষতিকর আরও কাজ হচ্ছে– জনসাধারণের জন্য অত্যাবশ্যক সেবা বা অত্যাবশ্যক দ্রব্যাদি সরবরাহে বাধা সৃষ্টি করা, জনসাধারণ বা কোনো সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতি বা আতঙ্ক সৃষ্টি করা এবং রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক বা আর্থিক ক্ষতি করা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান কৌঁসুলি (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী সমকালকে বলেন, ‘তার কার্যকলাপ ছিল দেশদ্রোহী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশেই ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে তাকে আটকাদেশ দেওয়া হয়েছে। সে যে ধরনের নেতিবাচক কাজ করছিল, সেগুলো নিবৃত্ত করার জন্য এটা দেওয়া হয়েছে।’

বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহ্দীন মালিক সমকালকে বলেন, শুনেছি, অভিনেত্রী মেঘনা আলম তাঁর বাসায় ফেসবুকে লাইভ করছিলেন। এ সময় পুলিশ গিয়ে তাঁকে আটক করে আদালতে নিয়ে আসে। আমি যতটুকু জানলাম, তাঁর বিরুদ্ধে জঙ্গি তৎপরতায় যুক্ত বা ভয়ংকর কোনো অভিযোগ নেই। কেন পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে– সেটা তারা বলতে পারবে। তিনি বলেন, বিশেষ ক্ষমতা আইনে নিবর্তনমূলক আটকাদেশ দেন জেলা প্রশাসক। এটা আদালতের ব্যাপার না। যে কোনো ফৌজদারি মামলাতে গ্রেপ্তার করলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে হাজির করতে হয়। পরে আদালত নির্ধারণ করেন তাঁকে কোথায় পাঠাবেন। আদালতকে বাইপাস করার জন্য বিশেষ ক্ষমতা আইনে নিবর্তনমূলক আইন করা হয়েছিল। ওই আইনের ভিত্তিটাই হলো– আপনি ক্ষতিকর বা ভাঙচুর কিছু করতে যাচ্ছেন, তবে আপনি কিছু করেন নাই কিন্তু। সরকার যদি সন্তুষ্ট হয়, আপনি এসব খারাপ কাজ করতে উদ্যত হয়েছেন বা আপনাকে বাইরে রাখলে অপরাধগুলো হবে না, তাহলেই ডিটেনশন দিতে পারে। আর এটাতে কোনো জামিন হয় না। কারণ আদালত আপনাকে জেলে পাঠায় নাই। তিনি বলেন, ২০০৪ সালের পর থেকে জানামতে এই আইনটা আর প্রয়োগ হয় নাই।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট মামলা বা অভিযোগ ছিল না। যদিও তাঁকে কোনো কারণে গ্রেপ্তার করতে হলে সুপ্রিম কোর্টের ১৫ দফা (৫৪ ও ১৬৭ ধারা মতে) নির্দেশনা অনুযায়ী বিধিবিধান প্রতিপালন করা অবশ্যই কর্তব্য। 
তিনি বলেন, কোনো ব্যক্তির বাড়ি ভেঙে বা জোর করে ঢুকলে তাঁর সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘন করা হয়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার যে, এই অভিনেত্রী বা মডেল মেঘনা আলম কোনো সন্ত্রাসী ছিলেন না। একটা ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করে রাতেই তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতে নিয়ে যাওয়া অমানবিক।

তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এমন একটা ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটাল; যা গত ১৫ বছরে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারও বিশেষ ক্ষমতা আইনের এই খারাপ ধারাটি ব্যবহার করে কাউকে নিবর্তনমূলক আটক করেনি।
অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদও এই ঘটনা নিয়ে বৃহস্পতিবার ফেসবুকে লিখেছেন। তিনি প্রশ্ন করেছেন, ‘একটা মেয়েকে কিছু লোক বাড়ির দরজা ভেঙে তুলে নিয়ে গেল। সরকারের ক্ষমতাবান লোকদের জানানোর পরও তাঁর এখনও খোঁজ নাই কেন? সরকারের দায়িত্ব অবিলম্বে মেয়েটিকে উদ্ধার করা এবং লোকগুলো যেই পরিচয়েরই হোক, তাদের বিরুদ্ধে এ রকম দুর্বৃত্ত তৎপরতার জন্য কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া।’  

বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও মানবাধিকার কর্মী অ্যাডভোকেট সালমা আলী বলেন, এখানে মেঘনা আলমের অপরাধের গভীরতা কতটুকু তা না জেনে এই মুহূর্তে বলা যাবে না। তাছাড়া তিনি একজন নারী। বিষয়টি খুবই উদ্বেগজনক। তাঁকে যদি আদালতে উপস্থাপন করতেই হয় তাহলে রাতে কেন, সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এত তাড়াহুড়ার কী ছিল। প্রয়োজনে তাঁর বাসা ঘেরাও করে রেখে কাজটা সকালে করতে পারত। দেশদ্রোহিতাসহ অনেক অভিযোগ হতে পারে, সেটা যাচাই-বাছাই করতে পারত। বিষয়টি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল কিনা, সেটা বুঝতে হবে। এমন কী অপরাধ করল যে একজন মহিলাকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে রাতেই আদালতে নেওয়া হলো। তবে বিশেষ ক্ষমতা আইনে সরকার তো সবই পারে– মন্তব্য করেন সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবী।
ঢাকার আদালতের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফৌজদারি বিশেষজ্ঞ আমিনুল গনি টিটো বলেন, সরকার যেটা করছে, আমি এ প্রক্রিয়ার পক্ষে না। এ ধরনের ঘটনা রাষ্ট্র ও সরকারের জন্য এটি একটি খারাপ দৃষ্টান্ত। 

ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান জানান, ‘সব আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মেঘনাকে নিরাপত্তা হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাঁকে অপহরণ করার অভিযোগ সঠিক নয়। তথাপি আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিকার তাঁর রয়েছে।’
মেঘনার ব্যাপারে আটকাদেশের ব্যাপারে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক কূটনীতিক বলেন, ‘বিষয়টি সংবেদনশীল’। আবার যে দেশের কূটনীতিককে মেঘনা ‘দায়ী’ করছিলেন, সেই দূতাবাসে যোগাযোগ করা হলে তারা মন্তব্য করেনি।  
পাকিস্তানের নিরাপত্তা আইন ১৯৫২, জননিরাপত্তা অর্ডিন্যান্স ১৯৫৮ এবং ১৯৭২ সালের বাংলাদেশ তফসিলি অপরাধ (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আদেশকে প্রতিস্থাপনের জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি ডিটেনশন আইনটি পাস করা হয়েছিল। 

You Might Also Like

সাগরের ঢেউয়ে ভেসে গেল চবির ৩ শিক্ষার্থী, একজনের মরদেহ উদ্ধার

ফেনীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড, বন্যা আতঙ্কে দিশেহারা মানুষ

উৎকণ্ঠা-শঙ্কায় এনবিআর কর্মকর্তারা, বরখাস্ত-তদন্তে ভীতির সঞ্চার

জোটের ডাক, পিআরের দাবি—ইসলামী দলগুলোর লক্ষ্য কী?

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী ঢাকা

Tanvir Rahman এপ্রিল ১২, ২০২৫ এপ্রিল ১২, ২০২৫
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

প্রকাশক ও সম্পাদক– আলি আবরার 

নিউজরুম – শেরে বাংলা রোড, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ–  ৮৮০২৪৭৮৮৪৫৩২৬

 protidinshebok@gmail.com, mail@protidinshebok.com

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

Developed by Proxima Infotech and Ali Abrar

Welcome Shebok Admin

SIgn in Protidin Shebok as an Administrator

Lost your password?