ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যে নারী প্রতিকৃতির মাথায় গভীর রাতে কে বা কারা হিজাব পরিয়ে দিয়েছে। পরে রাত দেড়টার দিকে তা সরিয়ে ফেলা হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে তদন্ত কমিটি গঠনের কথা জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে কে বা কারা এ কাজ করেছে সেটা জানা যায়নি। পরে রাত দেড়টার দিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক মাহিন সরকার ও তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে নারী প্রতিকৃতি থেকে হিজাবটি সরিয়ে নেওয়া হয়।
জানা যায়, রাত ১২টার দিকে কয়েকজন যুবক মাস্ক পরে মোটরসাইকেলে এসে এই হিজাব পরিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।
তারিকুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট ষড়যন্ত্রের বিষয়ে বিপ্লবী ছাত্রজনতাকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। গণঅভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার জন্য ফ্যাসিস্ট শক্তিগুলো চতুর্মুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। রাজু ভাস্কর্যের নারী প্রতিকৃতিতে কালো কাপড় পরিয়ে সাম্প্রদায়িক উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল।
রাত ১২টার দিকে কয়েকজন যুবক মাস্ক পরে মোটরসাইকেলে এসে এই হিজাব পরিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে তা খুলে ফেলা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যে নারী প্রতিকৃতির মাথায় গভীর রাতে কে বা কারা হিজাব পরিয়ে দিয়েছে। পরে রাত দেড়টার দিকে তা সরিয়ে ফেলা হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে তদন্ত কমিটি গঠনের কথা জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে কে বা কারা এ কাজ করেছে সেটা জানা যায়নি। পরে রাত দেড়টার দিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক মাহিন সরকার ও তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে নারী প্রতিকৃতি থেকে হিজাবটি সরিয়ে নেওয়া হয়।
জানা যায়, রাত ১২টার দিকে কয়েকজন যুবক মাস্ক পরে মোটরসাইকেলে এসে এই হিজাব পরিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়।
তারিকুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট ষড়যন্ত্রের বিষয়ে বিপ্লবী ছাত্রজনতাকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। গণঅভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার জন্য ফ্যাসিস্ট শক্তিগুলো চতুর্মুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। রাজু ভাস্কর্যের নারী প্রতিকৃতিতে কালো কাপড় পরিয়ে সাম্প্রদায়িক উসকানি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে সেই কালো কাপড় সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এগুলো মূলত বিপ্লবী ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ শক্তিকে বিভাজিত করার কর্মযজ্ঞ। দেড় হাজার শহীদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত গণঅভ্যুত্থানকে আমরা কোনোভাবেই নস্যাৎ হতে দিতে পারি না। ফ্যাসিস্ট শক্তিগুলোর চক্রান্তকে রুখে দেওয়ার দায়িত্ব আপনার, আমার, সবার। তাই সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখার অনুরোধ করছি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ঘটনার পরেই আমাদের টিম সেখানে উপস্থিত হয় এবং আশপাশের সবার সাথে কথা বলে অভিযুক্তদের বিষয়ে জানার চেষ্টা করে। বিশ্ববিদ্যালয়কে বিতর্কিত করার এই কাজ যারা করেছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা খুব দ্রুতই তদন্ত কমিটি গঠন করে অপরাধীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসবো।