By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • অন্যান্য
    • লাইফস্টাইল
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • সম্পাদকীয়
    • বিচিত্র
    • ফিচার
Reading: ১০ লাখ মানুষ ঘুমিয়েই মারা গিয়েছিল যে মহামারিতে
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Search
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • অন্যান্য
    • লাইফস্টাইল
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • সম্পাদকীয়
    • বিচিত্র
    • ফিচার
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > ফিচার > ১০ লাখ মানুষ ঘুমিয়েই মারা গিয়েছিল যে মহামারিতে
ফিচার

১০ লাখ মানুষ ঘুমিয়েই মারা গিয়েছিল যে মহামারিতে

Last updated: ২০২১/০৪/৩০ at ১০:৩৬ অপরাহ্ণ
administer22 Published এপ্রিল ৩০, ২০২১
Share
SHARE

করোনা মহামারি অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। বিশ্বব্যাপী এ পর্যন্ত করোনায় মৃতের সংখ্যা প্রায় ৩২ লাখ। ইতিহাসে এমন অনেক মহামারির উল্লেখ আছে। যুগে যুগে বিশ্ব বিভিন্ন মহামারিতে আক্রান্ত হয়েছে। মারণযজ্ঞ চলেছে, লাখ লাখ মানুষ অজানা রোগে চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুবরণ করেছে।

ইতিহাসের পাতা ওল্টালে এ রকম প্রাণঘাতী অনেক মহামারির উদাহরণ পাওয়া যাবে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়েও অজানা এক ভাইরাসের কবলে পড়েছিল বিশ্ব। ১০ লাখেরও বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল ঘুম মহামারিতে। অজানা এক ভাইরাস কাবু করেছিল পুরো ইউরোপকে।

তখন সবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের দামামা বেজে উঠেছে। তার মধ্যেই নতুন এই ভাইরাসের আতঙ্ক দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল ইউরোপজুড়ে। গবেষণা বলছে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নিয়ে মারা যাওয়া মানুষের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি মারা যায় এই মহামারিতে। ১৯১৬ সালে এই মহামারির সাক্ষী হয়েছিল বিশ্ব।

১৯১৪ সালের ২৮ জুলাই ইউরোপে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় এবং ১১ নভেম্বর ১৯১৮ পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ার পর ভাইরাসটি নিউ ইয়র্কেও প্রবেশ করে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছি। তবে অজানা এ রোগের উপসর্গ তেমন ভযঙ্কর ছিল না।

ঘুমের মধ্যেই প্রাণ যেত আক্রান্তদের। ইতিহাসে ঘুম রোগ নামেও পরিচিত এই মহামরি। আক্রান্তরা ঘুমে আচ্ছন্ন থাকত সবসময়। কোনো কাজ করতে পার না তারা। কোনোভাবেই তাদেরকে জাগিয়ে রাখানো যেত না। দিনের পর দিন ঘুমাতে ঘুমাতে মৃত্যু হতো আক্রান্তদের।

ইতিহাসের তথ্য অনুসারে, এ রোগে আক্রান্ত পুরোপুরি সচেতন আবার অচেতনও থাকত না। তারা চেয়ারে সারাদিন অবিচ্ছিন্ন এবং নির্বাক হয়ে বসে থাকত। পুরোপুরি শক্তিহীন ছিল তারা। ক্ষুধাবোধও করত না তারা। সবচেয়ে কষ্টকর বিষয় হলো, এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর রোগীরা তাদের কোনো অসুবিধার কথাই বলতে পারেনি। তারা কোনো অনুভূতি প্রকাশের মতো অবস্থাতেও ছিল না।

এ রোগের নাম দেওয়া হয় এনসেফালাইটিস ল্যাথারজিকা। স্লিপিং সিকনেস নামেও পরিচিত এ রোগটি। এই রোগটি মস্তিষ্কে আক্রমণ করায় আক্রান্তরা মূর্তির মতো বাকরুদ্ধ এবং গতিহীন হয়ে যায়। ১৯১৫-১৯২৬ সাল মস্তিষ্কপ্রদাহ এ রোগটি সারাবিশ্বে লাখো মানুষকে সংক্রমিত করে। এ রোগে যারা বেঁচেছিলেন, তারাও আগের মতো জীবন আর ফিরে পাননি। অনেকটা প্রতিবন্ধীর মতো বাকি জীবন কাটান তারা।

এই রোগের লক্ষণ ছিল জ্বর, গলা ব্যথা, মাথাব্যথা, অলসতা, ডাবল ভিশন, মানসিক প্রতিক্রিয়াহীন এবং অতিরিক্ত ঘুম। গুরুতর ক্ষেত্রে রোগীরা কোমায় চলে যেতেন। ঘুমের মধ্যেই রোগীরা চোখ অস্বাভাবিকভাবে নড়তে থাকত। এ চাড়াও তারা স্মৃতিভ্রষ্ট হয়ে যেত। শরীরের পেশিতে ব্যথা, কাঁপুনি, ঘাড় সোজা রাখতে না পারাসহ আক্রান্তরা জড়বস্তুতে পরিণত হত।

১৯১৬ সালে ভের্ডনের যুদ্ধ ফেরত এক সৈনিকের শরীরে প্রথম এই রোগটি খুঁজে পাওয়া গিয়েছিলো। সেনাবাহিনীর সদস্য হওয়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই তারা সবল ছিলেন। তবে হঠাৎ করেই তাদের মধ্যে অদ্ভুত পরিবর্তন দেখা দেয়। তারা অলস হয়ে পড়েন।

স্থিরভাবে একদিকে তাকিয়ে থাকলেও মনোযোগ ছিল না তাদের। কিছুদিনের মধ্যেই শোনা যায় যে তার মতোই আরো অনেক সৈনিক এই রোগে ভুগছেন। পুরো সেনাবাহিনীর সদস্যরা নিষ্প্রাণ হয়ে যান। সবাই ঘুমের ঘোরে দিন কাটাতে থাকেন। কেউ চেয়ারে, কেউ বিছানায়, মাটিতে- যেখানে সেখানে পড়ে ছিল সেনাবাহিনীদের শরীরগুলো।

ভিয়েনার এক স্নায়ুবিদ পরীক্ষা করে দেখেন, স্লিপিং সিকনেসের কারণে মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস অংশটি ক্রমশ শুকিয়ে যাচ্ছে বলেই ঘুমের প্রয়োজনীয়তা বাড়ছে। ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়া এ রোগের জন্য দায়ী। ধারণা করা হয়, ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লুর সঙ্গেও এই রোগের ঘনিষ্ঠতা আছে।

জার্মান নিউরোলজিস্ট ফেলিক্স স্টার, যিনি ১৯২০ সালে কয়েকশ এনসেফালাইটিস লেদারজিকার রোগীদের পরীক্ষা করেছিলেন। তিনি তার এপিডেমিস ইন্সেফালাইটিস বইয়ে উল্লেখ করেন, তাদের শরীরে এনসেফালাইটিস লেথারজিকা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিকশিত হয়েছিল। এর প্রাথমিক লক্ষণ ছিল নিদ্রাহীনতা, এরপর মস্তিষ্ক বিভ্রাট এবং পরবর্তী লক্ষণটি ছিল পার্কিনসন-জাতীয় সিনড্রোম।

২০১০ সালে, এনসেফালাইটিস লেদারজিকার সম্পর্কিত ঐতিহাসিক এবং সমসাময়িক দৃষ্টিভঙ্গি পর্যালোচনাকালে বলা হয়, ‘আমাদের অবশ্যই স্বীকার করতে হবে, এনসেফালাইটিস লেদারজিকার রোগটি এখনও প্যাথলজিকাল ধাঁধা হিসেবে অমীমাংসিতই রয়ে গেছে।’

Related

You Might Also Like

পরিবেশ রক্ষায় বৈদ্যুতিক যানের ভূমিকা

গরমে প্রাণ জুড়াবে ম্যাংগো মাস্তানি

চা পানে যেভাবে অভ্যস্ত হলো বাঙালি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিড়ালের র‌্যাম্প শো

উইনস্টন চার্চিলের ধূমপান করা সিগার উঠছে নিলামে

administer22 এপ্রিল ৩০, ২০২১ এপ্রিল ৩০, ২০২১
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বশেষ
আন্তর্জাতিক

কানাডার দাবানলের ধোঁয়া নিউইয়র্কে, ধূসর স্ট্যাচু অব লিবার্টি

সিনিয়র এডিটর জুন ৭, ২০২৩
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সঞ্জু কর্মকারের স্ত্রী শ্রেয়সী কর্মকার মৌ এর মৃত্যু, বিভিন্ন মহলের শোক প্রকাশ
শরণখোলায় গাছসহ গাজা চাষী গ্রেফতার
শুক্রবার রেকর্ড ভাঙতে পারে তাপমাত্রা!
কোরবানির জন্য প্রস্তুত সোয়া এক কোটি পশু
- Advertisement -
Ad imageAd image
প্রকাশক- আলি আবরার
সম্পাদক- মারুফ হোসেন
সহযোগী সম্পাদক-জুলকার নাইন

নিউজরুম -১/১ পারভীন প্লাজা, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ- ০১৩১৫০৯৯২৯২,  protidinshebok@gmail.com

তথ্য মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের জন্য আবেদিত 

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

A Concern of Proxima-Infotech

Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?