এই সাইটটি ভিজিটের মাধ্যমে এই সাইটের সকল প্রাইভেসি শর্তসমূহ আপনি সমর্থন করছেন
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Reading: বাস্তবের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার মূল্যায়ন—এক আত্মঘাতী আসক্তি
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • বিনোদন
খুঁজুন
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > অন্যান্য > সম্পাদকীয় > বাস্তবের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার মূল্যায়ন—এক আত্মঘাতী আসক্তি
সম্পাদকীয়সাক্ষাৎকার-ও-মতামত

বাস্তবের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার মূল্যায়ন—এক আত্মঘাতী আসক্তি

Last updated: ২০২৫/০৩/১৮ at ২:৩৪ অপরাহ্ণ
সিনিয়র এডিটর Published মার্চ ১৮, ২০২৫
Share
SHARE

প্রযুক্তির উৎকর্ষতা আমাদের জীবনে যেমন সুযোগের দুয়ার খুলে দিয়েছে, তেমনি নতুন নতুন সমস্যারও জন্ম দিয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হলো সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি। আমরা দিন দিন বাস্তব জীবনের সম্পর্ক, অনুভূতি ও অভিজ্ঞতাগুলোকে অবহেলা করে সোশ্যাল মিডিয়ার ফ্যান-ফলোয়ার, লাইক-কমেন্ট ও শেয়ারের জগতে ডুবে যাচ্ছি। এটি শুধু আমাদের মানসিক ও সামাজিক জীবনে নয়, বরং আমাদের আত্মপরিচয় ও মূল্যবোধেও মারাত্মক প্রভাব ফেলছে।

Contents
সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত নির্ভরতা: এক নতুন মানসিক সমস্যাবাস্তবের অভিজ্ঞতার চেয়ে ভার্চুয়াল স্বীকৃতি মূল্যবান কেন?সোশ্যাল মিডিয়ার আসক্তির ভয়ংকর ভবিষ্যৎবাস্তবকে কেন বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত?সোশ্যাল মিডিয়ায় কেন সবকিছু ধোঁকা?আসক্তির এই দুষ্টচক্র থেকে মুক্তির উপায়

আজকাল আমরা যে কোনো মুহূর্তের মূল্য নির্ধারণ করি তার সোশ্যাল মিডিয়া প্রতিফলনের ওপর। প্রকৃতিতে ঘুরতে গেলে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগের বদলে ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল ঠিক করতে ব্যস্ত থাকি, পারিবারিক বা বন্ধুত্বপূর্ণ আড্ডায় মনোযোগ দেওয়ার পরিবর্তে কে কতটা লাইক পেল—তা নিয়েই চিন্তিত থাকি। বাস্তবিক যোগাযোগের চেয়ে ভার্চুয়াল যোগাযোগই আমাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে।

সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত নির্ভরতা: এক নতুন মানসিক সমস্যা

সোশ্যাল মিডিয়া মূলত যোগাযোগের একটি মাধ্যম, কিন্তু বর্তমানে এটি অনেকের জন্য একটি নেশায় পরিণত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি “ডোপামিন লুপ” তৈরি করে—যেখানে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার পাওয়ার মাধ্যমে মস্তিষ্ক সাময়িক আনন্দ অনুভব করে, যা মানুষকে আরও বেশি সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় থাকতে বাধ্য করে। ধীরে ধীরে এটি আসক্তির রূপ নেয়, এবং ব্যক্তি বাস্তব জীবনে মিথস্ক্রিয়া কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম এক আত্মতুষ্টিতে ডুবে যায়।

এর ফলে তৈরি হচ্ছে একধরনের মানসিক সমস্যা—সোশ্যাল মিডিয়া অ্যানজাইটি, যেখানে মানুষ সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন থাকে তার পোস্টে কেমন প্রতিক্রিয়া আসছে, কেউ তাকে অনুসরণ করছে কি না, তার চেহারা, লাইফস্টাইল, ব্যক্তিত্ব সোশ্যাল মিডিয়ার “আদর্শ” মানদণ্ডে পৌঁছাতে পারছে কি না। এমনকি অনেকে নিজেদের মূল্যায়নও করেন অন্যদের ভার্চুয়াল প্রতিক্রিয়ার ওপর ভিত্তি করে, যা এক ভয়াবহ প্রবণতা।

বাস্তবের অভিজ্ঞতার চেয়ে ভার্চুয়াল স্বীকৃতি মূল্যবান কেন?

আজকাল মানুষের জীবনে ঘটিত ঘটনাগুলোর গুরুত্ব নির্ধারিত হচ্ছে সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা হয়েছে কি না তার ওপর। বাস্তবে কোনো মুহূর্ত উপভোগ করা বা কোনো অভিজ্ঞতা অর্জনের পরিবর্তে এখন মানুষ ভাবে, “এটা কি ভালোভাবে পোস্ট করা যাবে?”—যেন বাস্তবতা নয়, ভার্চুয়াল স্বীকৃতিই মুখ্য।

এই প্রবণতা কেবল ব্যক্তিগত জীবনের জন্য নয়, সামগ্রিক সামাজিক সংস্কৃতির জন্যও বিপজ্জনক। ব্যক্তির মূল্যায়ন এখন নির্ধারিত হচ্ছে তার অনলাইন উপস্থিতির ওপর। একটি মানুষ বাস্তবে কেমন, তার চারিত্রিক গুণাবলি কেমন—এগুলো পরিণত হয়েছে গৌণ বিষয়ে। এখন গুরুত্বপূর্ণ হলো সে সোশ্যাল মিডিয়ায় কতটা “পপুলার”।

সোশ্যাল মিডিয়ার আসক্তির ভয়ংকর ভবিষ্যৎ

আমাদের বর্তমান প্রজন্ম এই আসক্তিতে জড়িয়ে পড়লেও সবচেয়ে ভয়াবহ প্রভাব পড়বে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ওপর। তারা যদি বাস্তবের চেয়ে ভার্চুয়াল দুনিয়াকে বেশি গুরুত্ব দেয়, তবে সমাজের গঠনমূলক সম্পর্কগুলো ভেঙে পড়বে। আসুন দেখে নিই, এটি কেমন ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে:

  1. প্রকৃত সম্পর্কের সংকট
    • একসময় পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো ছিল স্বাভাবিক, কিন্তু এখন অনেক শিশু-কিশোর তাদের পরিবারের সাথে কথা বলার চেয়ে মোবাইল বা কম্পিউটারে সময় কাটাতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। এটি পারস্পরিক যোগাযোগ কমিয়ে দিচ্ছে, যা ভবিষ্যতে সম্পর্কের অবক্ষয় ঘটাবে।
  2. মানসিক স্বাস্থ্য ধ্বংস
    • সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে উদ্বেগ, হতাশা এবং আত্মবিশ্বাসের সংকট তৈরি হয়। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যদি ছোটবেলা থেকেই এই মিথ্যা দুনিয়ার সাথে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে, তবে তাদের মধ্যে হতাশা ও আত্মবিশ্বাসের অভাব ভয়াবহ মাত্রায় পৌঁছাবে।
  3. পরিপূর্ণতার মিথ্যা ধারণা
    • সোশ্যাল মিডিয়ায় সবকিছু “ফিল্টার” করা হয়। মানুষ তাদের সেরা মুহূর্তগুলো শেয়ার করে, ব্যর্থতা বা কষ্টের গল্প খুব কমই উঠে আসে। ফলে নতুন প্রজন্ম মনে করবে, জীবন মানেই বিলাসিতা, আনন্দ এবং সাফল্যের গল্প—কিন্তু বাস্তব জীবনে এর বিপরীত পরিস্থিতির মুখোমুখি হলে তারা হতাশ হয়ে পড়বে।
  4. সৃজনশীলতা ও চিন্তাশক্তির অবক্ষয়
    • সোশ্যাল মিডিয়ায় অগণিত ভিডিও, পোস্ট, রিলস আমাদের মস্তিষ্ককে এতটাই ব্যস্ত রাখে যে, চিন্তার স্বাধীনতা কমে যায়। আগের দিনে শিশুরা কল্পনার জগতে গল্প তৈরি করত, নিজের হাতে কিছু বানাত, প্রকৃতির সাথে যুক্ত থাকত—কিন্তু এখন তারা কেবল স্ক্রল করেই দিন পার করছে।
  5. প্রকৃত জীবন দক্ষতার অভাব
    • সোশ্যাল মিডিয়ার আসক্তির কারণে অনেকেই বাস্তব জীবনের প্রয়োজনীয় দক্ষতা শিখতে চায় না। যোগাযোগের দক্ষতা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, আত্মনির্ভরশীলতা—এগুলো অনুশীলনের মাধ্যমে অর্জন করতে হয়, কিন্তু ভার্চুয়াল দুনিয়ায় হারিয়ে গেলে এই দক্ষতাগুলো বিকশিত হওয়ার সুযোগ কমে যায়।

বাস্তবকে কেন বেশি প্রাধান্য দেওয়া উচিত?

আমাদের জীবনের আসল মূল্য নিহিত রয়েছে বাস্তব অভিজ্ঞতা, প্রকৃত সম্পর্ক এবং প্রকৃত অর্জনের মধ্যে। সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, কিন্তু এটি কখনোই বাস্তব জীবনের বিকল্প হতে পারে না।

  1. বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে শেখার সুযোগ
    • বাস্তব জীবনে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে শেখা যায়, যা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সম্ভব নয়। যেমন, প্রকৃতিতে সময় কাটালে মানুষ প্রকৃতির সৌন্দর্য অনুভব করতে পারে, যা শুধুমাত্র ছবিতে দেখে বোঝা সম্ভব নয়।
  2. সত্যিকারের সম্পর্ক গঠন
    • সোশ্যাল মিডিয়ায় হাজার হাজার ফলোয়ার থাকলেও তারা আপনাকে বাস্তব জীবনে সাহায্য করবে না। কিন্তু বাস্তব জীবনে একটি প্রকৃত বন্ধুত্ব বা পারিবারিক সম্পর্ক আপনাকে মানসিক শান্তি দেবে।
  3. নিজের আত্মপরিচয় বুঝতে সহায়ক
    • সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ সবসময় অন্যদের সাথে তুলনা করতে থাকে, যা হতাশার সৃষ্টি করে। কিন্তু বাস্তবে নিজের যোগ্যতা ও সীমাবদ্ধতা জানা গেলে মানসিকভাবে দৃঢ় থাকা সম্ভব।
  4. সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তা বাড়ায়
    • বাস্তব জীবনে বই পড়া, প্রকৃতির সাথে সময় কাটানো, নতুন কিছু শেখার অভ্যাস সৃজনশীলতা বাড়ায়। সোশ্যাল মিডিয়া অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে এই গুণগুলো হারিয়ে যাচ্ছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় কেন সবকিছু ধোঁকা?

সোশ্যাল মিডিয়া এমন এক প্ল্যাটফর্ম যেখানে বাস্তবতা বিকৃত হয়ে যায়। এখানে যা দেখা যায়, তার পেছনে থাকে সাজানো কনটেন্ট, এডিট করা ছবি, এবং অনেক সময় মিথ্যা তথ্য।

  1. ফিল্টার করা বাস্তবতা
    • সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ তাদের জীবনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকটাই তুলে ধরে, কিন্তু তারা কখনো ব্যর্থতা, কষ্ট বা দৈনন্দিন সংগ্রাম শেয়ার করে না। এটি আমাদের ভুল ধারণা দেয় যে অন্যদের জীবন নিখুঁত, আর আমাদের জীবন ততোটা ভালো নয়।
  2. কৃত্রিম জনপ্রিয়তা
    • সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই ফলোয়ার বা লাইক কেনেন, যা কৃত্রিম জনপ্রিয়তা সৃষ্টি করে। কিন্তু বাস্তবে এগুলোর কোনো মূল্য নেই, কারণ এগুলো প্রকৃত অর্জন নয়।
  3. ভুয়া তথ্য ও গুজব
    • সোশ্যাল মিডিয়া ভুয়া সংবাদ, গুজব ও প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর একটি বড় মাধ্যম। অনেকে যাচাই না করেই এসব তথ্য বিশ্বাস করে, যা সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
  4. মেন্টাল ট্র্যাপ ও ম্যানিপুলেশন
    • সোশ্যাল মিডিয়া অ্যালগরিদম এমনভাবে তৈরি করা যে, এটি আমাদের দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখে এবং এমন কনটেন্ট দেখায় যা আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে আমরা নিজের অজান্তেই একটি মেন্টাল ট্র্যাপে পড়ে যাই।

আসক্তির এই দুষ্টচক্র থেকে মুক্তির উপায়

এই পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার জন্য সচেতনতা তৈরি করা জরুরি। প্রযুক্তির অপব্যবহার ঠেকাতে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজ—সবাইকে উদ্যোগ নিতে হবে।

১. সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ রাখা
প্রতিদিন কতক্ষণ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা হবে, তা নির্দিষ্ট করে নেওয়া উচিত। প্রয়োজন ছাড়া অযথা স্ক্রল করা বা অন্যদের জীবনের সাথে নিজের তুলনা করা পরিহার করতে হবে।

  1. বাস্তব জীবনের সংযোগ পুনরুদ্ধার
    পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো, প্রকৃতি উপভোগ করা, বই পড়া, শখের চর্চা করা—এসব অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর সময় ফোন দূরে রাখা জরুরি।
  2. সোশ্যাল মিডিয়ার মানসিক প্রভাব বুঝতে পারা
    সোশ্যাল মিডিয়ায় যা দেখা যায়, তার অধিকাংশই সাজানো এবং কৃত্রিম। অন্যদের “পারফেক্ট” জীবন দেখে নিজের জীবনকে খারাপ ভাবার প্রবণতা দূর করতে হবে।
  3. সোশ্যাল মিডিয়ার বাইরে সাফল্য খোঁজা
    নিজের মূল্যায়ন ভার্চুয়াল প্রতিক্রিয়ার ওপর নির্ভর না করে বাস্তব জীবনে অর্জন করা সাফল্যের ওপর ভিত্তি করলেই কেবল আত্মবিশ্বাস ও মানসিক শান্তি পাওয়া সম্ভব।

সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের জীবনের একটি অংশ, কিন্তু এটি কখনোই আমাদের বাস্তব জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে যদি আমরা রক্ষা করতে চাই, তাহলে এখনই এই আসক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। বাস্তব অভিজ্ঞতা, প্রকৃত সম্পর্ক এবং বাস্তব অর্জনের মূল্য বোঝাতে হবে।

আমাদের উচিত সোশ্যাল মিডিয়াকে একটি টুল হিসেবে ব্যবহার করা, কিন্তু এটিকে জীবনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করা নয়। নতুবা আমরা শুধু নিজেদেরই ক্ষতি করব না, বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও এক ভয়ংকর সমাজ তৈরি করব, যেখানে মানুষ বাস্তবতার পরিবর্তে ভার্চুয়াল দুনিয়াকে জীবনের একমাত্র লক্ষ্য হিসেবে ধরে নেবে।

সুতরাং, আসুন আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার ফাঁদ থেকে বেরিয়ে এসে বাস্তব জীবনের সৌন্দর্যকে উপলব্ধি করি, বাস্তব সম্পর্ককে গুরুত্ব দেই এবং সত্যিকারের সাফল্যের পথে হাঁটি।

আলি আবরার, সম্পাদক ও প্রকাশক প্রতিদিন সেবক

You Might Also Like

টেকসই উন্নয়নে নারী শিক্ষা

“মেইনস্ট্রিম” মিডিয়ার সংকট ও “অল্টারনেটিভ” মিডিয়ার উত্তরণ

সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎ

সাংবাদিকদের কল্যাণে বর্তমান সরকারের বিশেষ উদ্যোগ

বায়ু দূষণে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি

সিনিয়র এডিটর মার্চ ১৮, ২০২৫ মার্চ ১৮, ২০২৫
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

প্রকাশক ও সম্পাদক– আলি আবরার 

নিউজরুম – শেরে বাংলা রোড, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ–  ৮৮০২৪৭৮৮৪৫৩২৬

 protidinshebok@gmail.com, mail@protidinshebok.com

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

Developed by Proxima Infotech and Ali Abrar

Welcome Shebok Admin

SIgn in Protidin Shebok as an Administrator

Lost your password?