
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন বলেছেন খেলা হবে না, শেখ হাসিনার সামনে কোন প্লেয়ারই নেই খেলার।
শুক্রবার রাতে খুলনা মহানগরীর একটি অভিজাত হোটেলে আওয়ামী যুবলীগের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন কমিটির খুলনা বিভাগীয় প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে এই কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ২০১৮ সালে তারেক রহমান এক-এক আসনে তিনজন প্রার্থী দিয়ে দুইজনের কাছ থেকে টাকা খেয়ে একজনের নমিনেশন দিয়েছিল। এখন টাকা শেষ আবার বলছে খেলা হবে। এই বার এক এক আসনে পাঁচটি করে প্রার্থী দিবেন আর চারজনের কাছ থেকে টাকা নেবে আর একজনকে মনোনয়ন দেবে। আবার পাঁচ বছর লন্ডনে আরাম আয়েশে থাকবে। এ কারনেই তারেক রহমান খেলা হবে বলছেন।
আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পালের পরিচালনায় প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ জালাল উদ্দিন রুবেল। এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশেষ অতিথি ছিলেন যুবলীগের প্রেসডিয়াম সদস্য রফিকুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার মৃণাল কান্তি জোদ্দার, মোঃ আনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক এড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, সহ-সম্পাদক মোঃ বাবলুর রহমান বাবলু, কার্যকরী সদস্য মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, মোঃ হুমায়ুন কবির, জি এম গফ্ফার হোসেন, মোঃ তারিক আল মামুন প্রমুখ।
এছাড়াও প্রস্তুতি সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবলীগের সভাপতি ও জেলা আ’লীগ নেতা কামরুজ্জামান জামাল, নগর যুবলীগের আহবায়ক সফিকুর রহমান পলাশ, যুগ্ম-আহবায়ক শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন, বাগেরহাট জেলা যুবলীগের আহবায়ক নাসির সরদার, যুগ্ম-আহবায়ক মোলা শাহনেওয়াজ দোলন, ফারুক তালুকদার, কুষ্টিয়া জেলা শাখার মোঃ রবিউল ইসলাম, জিয়াউল ইসলাম স্বপন, সাতক্ষীরার জেলার সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম ইসলাম নান্টু, নড়াইল জেলার আহবায়ক মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান, যুগ্ম-আহবায়ক ফরহাদ হোসেন মোলা, গাউসুল আজম মাসুম, মাহাফুজুর রহমান, মেহেরপুর জেলার মোঃ মাহাফুজুর রহমান লিটন, মোঃ শহীদুল ইসলাম, মাগুরা জেলার আহবায়ক মোঃ ফজলুর রহমান, যুগ্ম-আহবায়ক আলী আহম্মেদ আহাদ, আশরাফ খান, সাকিব আল হাসান তুহিন, যশোর জেলা যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম চাকলাদার রেন্টু, চুয়াডাঙ্গা জেলার সভাপতি নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার, সেক্রেটারী মোঃ জিলুর রহমান, ঝিনাইদহ জেলার আশফাক মাহমুদ জন, যুগ্ম-আহবায়ক মোঃ রাশেদুল রহমান রাসেল, হাফিজুর রহমান, রাজু আহম্মেদ, শফিকুল ইসলাম সুমন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোঃ নাজিমুল হাসান, মোঃ আব্দুলাহ রানা, চৈতালী হালদার, চৈতালী বিশ্বাষ, মোঃ বেলাল হোসেন, জুবায়ের আহমেদ সাব্বির। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ১১ জেলার অন্তর্গত সকল উপজেলা ও পৌরসভার সভাপতি সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় খুলনা বিভাগের ১০ জেলার অন্তর্গত সকল থানা ও পৌরসভা ইউনিটের সমন্বয়ে প্রায় অর্ধলক্ষ নেতা-কর্মী ঢাকায় সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।