এই সাইটটি ভিজিটের মাধ্যমে এই সাইটের সকল প্রাইভেসি শর্তসমূহ আপনি সমর্থন করছেন
Accept
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
Notification Show More
Aa
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Reading: ৬৫.৫৮ শতাংশ তরুণী যৌন হয়রানির শিকার
Aa
Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
  • বিনোদন
খুঁজুন
  • জাতীয়
    • ঢাকা
    • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • খুলনা বিভাগ
    • উপজেলা
    • খুলনা জেলা
    • বাগেরহাট
    • সাতক্ষীরা
    • যশোর
    • মাগুরা
    • চুয়াডাঙ্গা
  • খেলাধুলা
  • অর্থনীতি
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পাদকীয়
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া
    • রুপচর্চা
    • ধর্ম
    • সফলদের গল্প
    • রাজনীতি
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • আদালত
    • চাকরি-বাকরি
    • টেক নিউজ
    • বিচিত্র
    • ফিচার
  • বিনোদন
Follow US
Protidin Shebok Newsportal > Blog > জাতীয় > সারা বাংলা > ৬৫.৫৮ শতাংশ তরুণী যৌন হয়রানির শিকার
জাতীয়শীর্ষ খবরসারা বাংলাহাইলাইটস

৬৫.৫৮ শতাংশ তরুণী যৌন হয়রানির শিকার

Last updated: ২০২২/০৩/০৫ at ১২:০২ অপরাহ্ণ
সিনিয়র এডিটর Published মার্চ ৫, ২০২২
Share
SHARE

দেশে মোট তরুণীদের মধ্যে ৬৫.৫৮ শতাংশই যৌন হয়রানির শিকার হয়। এর মধ্যে ৩৫.৪৯ শতাংশ তরুণী জানিয়েছেন যে তারা বিকৃত যৌন ইচ্ছার প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিতের মাধ্যমে নিগ্রহের শিকার হয়েছেন। ২৯.৬২ শতাংশ তরুণীকে আপত্তিকর স্পর্শের ভুক্তভোগী হতে হয়েছে। আর বিভিন্ন জায়গায় ইভটিজিংয়ের শিকার হয়েছেন ২২.২৬ শতাংশ।

আগামী ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে সামনে রেখে গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান আঁচল ফাউন্ডেশন পরিচালিত এক জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

সংগঠনটি জানিয়েছে, জরিপে অংশগ্রহণকারী এক হাজার ১৪ জন শিক্ষিত তরুণীদের থেকে সাম্প্রতিককালে তারা কতটা বৈষম্য, লাঞ্ছনা, যৌন হয়রানি, সমাজ ও পরিবারে প্রতিবন্ধকতা, নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদি বিষয়ের শিকার হয়েছেন ও এ সব বিষয় তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর কেমন প্রভাব ফেলেছে, তা নিয়ে সমন্বয়করা তথ্যের ভিত্তিতে গবেষণালব্ধ পরিসংখ্যান উঠে এসেছে।

জরিপে অংশগ্রহণ করেছেন ১৮ থেকে ৩০ বছরের সারা দেশের বিভিন্ন জেলা ও বিভাগের তরুণী। অংশগ্রহণকারী তরুণীদের ভেতর অবিবাহিত ৮৮.১৭ শতাংশ ও বিবাহিতের সংখ্যা ১০.৯৫ শতাংশ এবং বাকীরা আর সংসার করছেন না।

নারীরা বাসে বেশি অনিরাপদ
আঁচল ফাউন্ডেশন বলছে, দেশের শিক্ষা, কর্মক্ষেত্র ও বিভিন্ন প্রয়োজনে নারীরা গণপরিবহন ব্যবহার করে থাকেন। তবে সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৪৫.২৭ শতাংশ তরুণী গণপরিবহনে যৌন হয়রানির শিকার হন। গণপরিবহন হিসেবে সর্বাধিক ব্যবহৃত বাস বা বাসস্ট্যান্ডে যৌন হয়রানির মতো অভিজ্ঞতার সন্মুখীন হন ৮৪.১০ শতাংশ তরুণী। এছাড়াও রেল বা রেল স্টেশনে ৪.৫৮ শতাংশ এবং রাইড শেয়ারিং সার্ভিসে ১.৫৩ শতাংশ তরুণী যৌন হয়রানির শিকার হন।

বাইরে আপত্তিকর স্পর্শের শিকার হন নারীরা
সমীক্ষায় বলা হয়েছে, যৌন হয়রানির মধ্যে আপত্তিকর স্পর্শের শিকার হয় ৬৪.৯২ শতাংশ তরুণী। এমনকি ২০.০৪ শতাংশ তরুণী কুদৃষ্টি এবং অনুসরণের শিকার হয়েছেন।

জরিপের তথ্য অনুযায়ী আরও জানা যায়, তরুণীরা সবচেয়ে বেশি এ ধরনের নিপীড়নের শিকার হন একাকী চলার সময়ে, যা ৭৫.৬০ শতাংশ। তবে ২১.৫৭ শতাংশ মা, বোন, বান্ধবী বা অন্য নারী সঙ্গী থাকা অবস্থায় এবং ২.৮৩ শতাংশ বাবা, স্বামী, ভাই বা অন্য পুরুষ সঙ্গী থাকা অবস্থায় নিপীড়নের শিকার হয়েছেন বলে সমীক্ষায় উঠে আসে।

শৈশবেও রেহাই পায়নি নারী
সমন্বয়করা তথ্যানুসারে, ৩৮.৮৬ শতাংশ তরুণী শৈশবে যৌন নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন। তার মধ্যে আত্মীয়-স্বজনের দ্বারা ৩৫.২৮ শতাংশ যৌন নিগ্রহমূলক আচরণের শিকার হন। শৈশবে অপরিচিত ব্যক্তিবর্গের দ্বারা ভুক্তভুগী হন ২৮.১৭ শতাংশ। এছাড়াও ১৬.৫০ শতাংশ প্রতিবেশীদের কাছ থেকে এহেন হীন আচরণের শিকার হন। শৈশবের এরূপ ঘটনা ২৮.৪৩ শতাংশের মনে সবার প্রতি অবিশ্বাসের জন্ম দেয় এবং ২৮.১৭ শতাংশের ভেতর পুরুষ বিদ্বেষী মনোভাবের সৃষ্টি হয়। এছাড়া ১৫.৭৪ শতাংশ একা থাকতে ভয় পান। সমীক্ষা মতে, ১.৭৮ শতাংশ নারী উল্লেখিত সব ধরনের ট্রমার ভেতর দিয়ে গেছেন বলে জানা যায়।

সংবেদনশীল ছবি নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়
সংগ্রহকরা তথ্য ও উপাত্তের ভিত্তিতে দেখা যায়, ৪৩.৮৯ শতাংশ তরুণী অনলাইনে বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে অবান্তর ও কুরুচিপূর্ণ মেসেজ পাঠিয়ে এবং মন্তব্য করে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলা হয়েছে ৬১.১২ শতাংশকে। সামাজিক যোগযোগমাধ্যমের আইডি হ্যাকিংয়ের শিকার হয়েছেন ১০.৩৪ শতাংশ। ৯.৮৯ শতাংশ ব্যক্তিগত ও সংবেদনশীল ছবি নিয়ে দুর্ভোগ পোহান বলে জানিয়েছেন। এছাড়াও অযাচিত আইডি স্টাকিংয়ের শিকার হন ৫.১৭ শতাংশ।

জরিপে অংশ নেওয়াদের মধ্যে তরুণীরা মতামতের ক্ষেত্রে তার পরিবারে গুরুত্ব পায় কিনা, সেই প্রশ্নের নেতিবাচক উত্তর দেন অংশগ্রহণকারীদের ২২.২৯ শতাংশ। শুধুমাত্র নারী হওয়ার দরুণ মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে বাঁধার সম্মুখীন হতে হয় ৪৬.২৫ শতাংশকে।

নারী ক্ষমতায়নের যুগে নারীদের এই আর্থ-সামাজিক অবস্থার প্রেক্ষাপট নিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী সাইফুদ্দিনের মতামত জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, সমাজের একটি অংশ হিসেবে নারীদের যতটুকু সন্মান বা মর্যাদা পাওয়া উচিত সেটা আধুনিক সময়ে এসেও আমাদের সমাজে এখনো নেই। ব্যাপক সামাজিক আন্দোলন ছাড়া এ অবস্থার উন্নয়ন সম্ভব নয়, এজন্য প্রতিটি স্তরের নারীদের এগিয়ে আসতে হবে, বিশেষ করে এখন যারা বড় বড় অবস্থানে আছেন তাদের উচিত এ বিষয়ে অনুজদের যথাযথ জ্ঞান দেওয়া।

তিনি বলেন, সমাজের প্রতিটি শিক্ষিত মানুষকে বুঝতে হবে যে সমাজকে ছেলে মেয়ে সবার জন্য সমানভাবে নিরাপদ জায়গা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে যেন মেয়েরা একা বের হতে ভয় না পায়। নারীদের উন্নতির পাশাপাশি আমাদের মনোভাবেও নারীদের প্রতি ইতিবাচক পরিবর্তন আসে।

পারিবারিক টানাপোড়েন তরুণীদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর সর্বাধিক প্রভাব
সমীক্ষার ফলাফলে জানা যায়, পারিবারিক টানাপোড়েন তরুণীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর সর্বাধিক প্রভাব ফেলে, যা ৩১.৮৫ শতাংশ। আর্থিক অস্বচ্ছলতা অংশগ্রহণকারীদের ২৪.৪৬ শতাংশের মনে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। বেকারত্বের কারণে ১৪.৭৯ শতাংশ মানসিকভাবে বিপর্যস্ততার শিকার হন। ১৪.৪০ শতাংশ সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্নতার মাধ্যমে ও ২.৩৭ শতাংশ তরুণী যৌন নিপীড়নের কারণে মানসিকভাবে প্রভাবিত হন।

সমীক্ষায় প্রাপ্ত তথ্যমতে, পারিবারিক টানাপোড়েনের পেছনের কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখা যায়, পারিবারিক অস্বচ্ছলতা ৩০.৭২ শতাংশ তরুণীদের মনে সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। পারিবারিক কলহ ২৭.৩২ শতাংশের মনে বিরূপ প্রভাব বিস্তার করে। সেই সাথে পরিবার থেকে অযাচিত চাপের কারণে মানসিকভাবে বিপর্যস্ততার শিকার হয়েছেন ২৩.৯২ শতাংশ নারী।

বাড়ছে বিয়ের জন্য অযাচিত চাপ
জরিপে অংশগ্রহণকারী তরুণীদের মধ্য থেকে ২৩.৭৭ শতাংশ তরুণী নিজেদের অসম্মতি থাকা সত্ত্বেও পরিবার থেকে বিয়ের চাপের সম্মুখীন হন। যারা এই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন তাদের মধ্যে ১০৯ জনের পরিবার পরবর্তী সময়ে বিয়ে না হওয়ার ভয় থেকে এমন চাপের সৃষ্টি করেন বলে জানা যায়। কমবয়সী মেয়েদের ভালো বর হয় এরূপ ধারণার কারণে ৮৬ জনের ওপর পারিবারিকভাবে বিয়ের চাপ আসে। করোনা মহামারির কারণে শিক্ষাবর্ষ দীর্ঘায়িত হওয়ায় ৮৫ জনকে বিয়ের চাপ মোকাবিলা করতে হয়েছে। লক্ষণীয় বিষয় যে এক বিংশ শতাব্দীতে এসেও ধারণা প্রসূত কারণে নারীদের ওপর কর্তৃত্ব আরোপের চেষ্টা করা হচ্ছে।

বডি শেমিং করায় এগিয়ে আত্মীয়রা
পরিসংখ্যানের তথ্য ও উপাত্ত অনুযায়ী, ৬৯.৯২ শতাংশ তরুণী শারীরিক অবয়ব নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্যের শিকার হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৩৭.২৪ শতাংশ তরুণী জানিয়েছেন, তাদের শরীরের আকৃতি ,গঠন এবং অবয়ব নিয়ে নিজেদের আত্মীয়রাই কথায় ও ইঙ্গিতে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন। বন্ধুবান্ধবের কাছে বডি শেমিংয়ের শিকার হয়েছেন ২২ শতাংশ। এমনকি পরিবার থেকে এ ধরনের মন্তব্য শুনেছেন বলে জানিয়েছেন ১৪.২৫ শতাংশ। পথচারীর মাধ্যমে শারীরিক অবয়ব নিয়ে নেতিবাচক কথা শুনতে হয়েছে ১১.৮৫ শতাংশ তরুণীর। মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিনিয়ত হেয় প্রতিপন্ন হলে একজন মানুষের আত্মবিশ্বাস কমে যায় এবং হীনমন্যতা কাজ করে। পরবর্তী সময়ে যেটা অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

কারণ খুঁজতে গিয়ে আঁচল ফাউন্ডেশনের গবেষণায় এসেছে, ওজনের কারণে নেতিবাচক মন্তব্যের শিকার হতে হয় বলে ৩৯.৪৯ শতাংশ তরুণী মনে করেন। গায়ের রঙের কারণেও ৩৬.৯৫ শতাংশ তরুণী এ ধরনের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যান। এছাড়াও উচ্চতা, মুখাবয়বের গঠন ও দাগ, কণ্ঠস্বর প্রভৃতি বিষয় নিয়ে তরুণীরা বিরূপ মন্তব্য শুনে থাকেন বলে জানিয়েছেন।

‘তরুণীদের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট এবং মানসিক স্বাস্থ্যে এর প্রভাব’ শীর্ষক সমীক্ষা নিয়ে শনিবার (৫ মার্চ) বেলা ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে আঁচল ফাউন্ডেশন।

এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক কাবেরী গায়েন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী সাইফুদ্দিন, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের কো-অর্ডিনেটর শাহানা হুদা রঞ্জনা এবং আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তানসেন রোজ।

প্রসঙ্গত, মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন ও আত্মহত্যা ঝুঁকি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার লক্ষ্যে আঁচল ফাউন্ডেশন ২০১৯ সালের ২৫ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে। তরুণ প্রজন্ম দ্বারা পরিচালিত মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ এই সংগঠনটির একটি অন্যতম কার্যক্রম হল মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জরিপ পরিচালনা করা। ইতোপূর্বে অনুষ্ঠিত জরিপগুলো থেকে জানা যায় যে, তরুণ অপেক্ষা তরুণীরা অধিক মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।

পিএসএন/এমঅ‌াই

You Might Also Like

যৌথ অভিযানে অস্ত্র-গোলাবারুদ ও মাদকসহ ৪ কুখ্যাত সন্ত্রাসী গ্রেফতার

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো কাজ করছে, আমাদের পথ দেখাচ্ছে: ফখরুল

নারী কর্মীদের নিয়ে মিথ্যাচারের ব্যবস্থা নেবে এনসিপি

নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন জরুরি: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক ওএসডি

TAGGED: 123
সিনিয়র এডিটর মার্চ ৫, ২০২২ মার্চ ৫, ২০২২
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

প্রকাশক ও সম্পাদক– আলি আবরার 

নিউজরুম – শেরে বাংলা রোড, নিরালা, খুলনা

যোগাযোগ–  ৮৮০২৪৭৮৮৪৫৩২৬

 protidinshebok@gmail.com, mail@protidinshebok.com

Protidin Shebok NewsportalProtidin Shebok Newsportal

Developed by Proxima Infotech and Ali Abrar

Welcome Shebok Admin

SIgn in Protidin Shebok as an Administrator

Lost your password?